এসো প্রাণে গিরিধারি বন-চারী (esho prane giridhari)
রাগ: ভৈরবী, তাল: কাহার্বা
এসো প্রাণে গিরিধারি বন-চারী
গোপীজন-মনোহারী।
চঞ্চল গোকুল-বিহারী॥
লহ নব প্রীতির কদম-মালা
আনন্দ-চন্দন, প্রেম-ফুল-ডালা
নয়নে আরতি-প্রদীপ জ্বালা
অঞ্জলি লহ আঁখি-বারি॥
প্রণয়-বিহ্বলা প্রাণ-রাধিকা
পরেছে তব নাম কলস্ক-টিকা
অথির অনুরাগ গোপ-বালিকা
চাহে পথ তোমারি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (চৈত্র ১৩৪৪- বৈশাখ ১৩৪৫) মাসে এইচএমভি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ১০ মাস।
- রেকর্ড: এইচএমভি। এপ্রিল ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দ (চৈত্র ১৩৪৪-বৈশাখ ১৩৪৫)। এন.১৭০৬৫। শিল্পী: নিতাই ঘটক। সুর: নজরুল ইসলাম। [শ্রবণ নমুনা]
- বেতার: গিরিধারী শ্রীকৃষ্ণ। ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৪০ (সোমবার ১৪ আশ্বিন ১৩৪৭)। সন্ধ্যা ৬.৪৫-৭.২৫।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সালাউদ্দিন আহ্মেদ [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, পঁচিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ভাদ্র, ১৪১২/আগস্ট ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে] নবম গান। [নমুনা]
- সুরকার: নজরুল ইসলাম
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণবসঙ্গীত)
- সুরাঙ্গ: ভজন
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: সঋ