ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে হেরা গিরির 'পরে (o ke sonar chad kade re )
ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে হেরা গিরির 'পরে।
শিরে তাঁহার লক্ষ কোটি চাঁদের আলো ঝরে॥
কী অপরূপ জ্যোতির ধারা নীল আসমান হ'তে
নামে বিপুল স্রোতে,
হেরা পাহাড় বেয়ে বহে সাহারা মরু পথে,
সেই জ্যোতিতে দুনিয়া আজি ঝলমল করে॥
আগুন বরণ ফেরেশ্তা এক এসে,
'খোদার হাবিব, জাগো জাগো', বলে হেসে হেসে।
নবুয়তের মোহর দিল বাজুতে তাঁর বেঁধে
তাজিম ক'রে কদমবুসি করে কেঁদে কেঁদে,
সেই নবীরই নামে আজি দুনিয়া দরুদ পড়ে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৪) মাসে, টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড করা হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর ৯ মাস।
- গ্রন্থ:
- জুলফিকার
- দ্বিতীয় সংস্করণ [ডিসেম্বর, ১৯৫২ (পৌষ ১৩৫৯ বঙ্গাব্দ)] ২৭ সংখ্যক গান।
- নজরুল রচনাবলী সপ্তম খণ্ড [কার্তিক ১৪১৯, নভেম্বর ২০১২। জুলফিকার দ্বিতীয় খণ্ড। ৩। পৃষ্ঠা ৯২]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২)। ১৩০৩ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৩৯৫।]
- জুলফিকার
- রেকর্ড: টুইন [মার্চ ১৯৩৮ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৪)। এফটি ১২৩০৫। শিল্পী: আব্দুল লতিফ। সুর: কমল দাশগুপ্ত।