ওমা নির্গুণেরে প্রসাদ দিতে তোর মত কেউ নাই (o maa nirgunere prosad dite tor moto keo nai)

ওমা    নির্গুণেরে প্রসাদ দিতে তোর মত কেউ নাই।
তোর   পায়ে মা তাই রক্তজবা গায়ে শ্মশান-ছাই॥
                 দৈত্য-অসুর হনন ছলে
                 ঠাঁই দিস্ তুই চরণ তলে,
আমি   তামসিকর দলে মা গো তাই নিয়েছি ঠাঁই॥
         কালো ব'লে গৌরী তোরে কে দিয়েছে গালি,
(ওমা)  ত্রিভুবনের পাপ নিয়ে তোর অঙ্গ হ'ল কালি।
                 অপরাধ না করলে শ্যামা
                 ক্ষমা যে তোর পেতাম না মা,
(আমি)  পাপী ব'লে আশা রাখি চরণ যদি পাই॥

  • রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৪৪) মাসে এইচ.এম.ভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর ২ মাস।
     
  • রেকর্ড: এইচএমভি । আগষ্ট ১৯৩৭। (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৪৪) এন ৯৯৩৮। শিল্পী: সুধীর দত্ত
  • গ্রন্থ:  নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইন্সটিটিউট। ফেব্রুয়ারি ২০১২)। ১৩০৯ সংখ্যক গান।
     
  • সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম
  • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: আহসান মুর্শেদ [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি সাতচল্লিশতম খণ্ড। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট। ফাল্গুন ১৪২৫/ফেব্রুয়ারি ২০১৯] পৃষ্ঠা: ২৬-২৯। [নমুনা]
     
  • পর্যায়
    • বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (সনাতন হিন্দু ধর্ম, শাক্ত)
    • সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের সুর
    • তাল: দাদরা
    • গ্রহস্বর:

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।