ও সে বাঁশরি বাজায় হেলে দুলে যায় (o she bashori bajay )
ও সে বাঁশরি বাজায় হেলে দুলে যায়
গোঠে শ্যামরায় নওল কিশোর।
জোছনা পিয়াসে চাঁদ মুখ পাশে।
ঘোরে গোপিনীর নয়ন-চকোর॥
নীল উৎপল ভ্রমে মধুকর
উড়ে চলে সাথে, ছাড়ি' সরোবর,
অঙ্গে গোপী-চন্দন বাস
লুটিয়া পলায় সমীর-চোর॥
চরণ-কমলে ভ্রমরের প্রায় ─
সোনার নূপুর গুঞ্জরিয়া যায়।
শ্যামেরে নবীন নীরদ ভাবিয়া
নাচিছে ময়ূর কলাপ মেলিয়া,
ঢেউ তুলে যেন চলে রূপের সায়র॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪১) মাসে টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ৬ মাস।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সংগীত সংগ্রহ [রশিদুন্ নবী সম্পাদিত। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট। তৃতীয় সংস্করণ দ্বিতীয় মুদ্রণ, আষাঢ় ১৪২৫। জুন ১০৭০। গান ৪৫। পৃষ্ঠা ৩২৭]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। অষ্টম খণ্ড। বাংলা একাডেমী, ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪২২, মে ২০১৫। গান সংখ্যা ১৩০০। পৃষ্ঠা: ৩৯৪
- রেকর্ড: টুইন। ডিসেম্বর ১৯৩৪ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪১)। এফটি ৩৫৫০। শিল্পী: সমর রায়। রেকর্ডে গানের শিরোনাম ছিল- 'ও কে বাঁশরী বাজায়'।
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- সেলিনা হোসেন। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, বায়ান্নতম খণ্ড, কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪২৭। জুন ২০২১] রেকর্ডে সমর রায়ের গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। গান সংখ্যা ৫। পৃষ্ঠা: ৩২-৩৫ [নমুনা]
- সেলিনা হোসেন। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, বায়ান্নতম খণ্ড, কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪২৭। জুন ২০২১] রেকর্ডে সমর রায়ের গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। গান সংখ্যা ৫। পৃষ্ঠা: ৩২-৩৫ [নমুনা]
- পর্যায়: