ওরে ও-চাঁদ! উদয় হ'লি কোন্ জোছনা দিতে (ore o-chad! udoy holi kon jochhona dite)
ওরে ও-চাঁদ! উদয় হ'লি কোন্ জোছনা দিতে!
দেয় অনেক বেশি আলো আমার নবীর পেশানিতে॥
ওরে রবি! আলোক দিস্ যতি তুই দগ্ধ করিস্ তত
আমার নবী স্নিগ্ধ শীতল কোটি চাঁদের মত,
সে নাশ করেছে মনের আঁধার ঈষৎ হাসিতে॥
ওরে আসমান! তুই সুনীল হলি জানি কেমন ক'রে
আমার নবীর কালো চোখের একটুকু নীল হ'রে।
ওরে তারা! তোরা জ্যোতি পেলি নবীজীর চাউনিতে॥
ওরে বসরা গোলাব!অনেক বেশি খোশবু তোদের চেয়ে
সেই ধূলিতে মোর নবীজী যেতেন যে পথ বেয়ে,
সেই বারতা ফুলকে শোনায় বুল্বুলি সঙ্গীতে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৬) মাসে, টুইন রেকর্ড কোম্পানি এই গানের একটি রেকর্ড প্রকাশ করেছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪০ বৎসর ৪ মাস।
- গ্রন্থ:
- জুলফিকার
- দ্বিতীয় সংস্করণ [ডিসেম্বর, ১৯৫২ (পৌষ ১৩৫৯ বঙ্গাব্দ)] ২৫ সংখ্যক গান।
- নজরুল রচনাবলী সপ্তম খণ্ড [কার্তিক ১৪১৯, নভেম্বর ২০১২। জুলফিকার দ্বিতীয় খণ্ড। ১ম গান। পৃষ্ঠা ৯১]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২)। ১৩২৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৪০৩।]
- জুলফিকার
- রেকর্ড:
- টুইন [অক্টোবর ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৬)। এফটি. ১৩০০৬। শিল্পী: সিরাজুর রহমান। ]