ওরে সর্বনাশী! মেখে এলি (ore sorbonashi! mekhe eli )
ওরে সর্বনাশী! মেখে এলি এ কোন চুলোর ছাই!
শ্মশান ছাড়া খেলার তোর জায়গা কি আর নাই॥
মুক্তকেশী, কেশ এলিয়ে
ওমা বেড়াস কখন কোথায় গিয়ে
আমি এক নিমেষ তোকে নিয়ে (আমি) শান্তি নাহি পাই॥
ওরে হাড়-জ্বালানী মেয়ে, হাড়ের মালা কোথায় পেলি,
ভুবন-মোহন গৌরী রূপে কালি মেখে এলি!
তোর গায়ের কালি চোখের জলে
আমি ধুইয়ে দেব আয় মা কোলে;
তোরে বুকে ধরেও মরি জ্ব'লে, আমি দিই মা গালি তাই॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (ভাদ্র-আশ্বিন-১৩৪৫) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি এই গানটির একটি রেকর্ড প্রকাশ করেছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ৩ মাস।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, ৬৭৮ সংখ্যক গান (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৭। ফেব্রুয়ারি ২০১১)। গান- ৬৭৬। পৃষ্ঠা: ২০৬।
- রেকর্ড: এইচএমভি [সেপ্টেম্বর ১৯৩৮ (ভাদ্র-আশ্বিন-১৩৪৫)। এন ১৭১৮৩। শিল্পী: মৃণালকান্তি ঘোষ। সুর: কমল দাশগুপ্ত]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- ড. রশিদুন্ নবী। নজরুল -সংগীত স্বরলিপি (৩৯তম খণ্ড)। নজরুল ইন্সটিটিউট। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪২৩/জুন ২০১৬। গান সংখ্যা ২। পৃষ্ঠা: ২২-২৬ [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [সনাতন হিন্দু ধর্ম, শাক্ত]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের গান
- তাল: দাদরা।
- গ্রহস্বর: প