ওলো বিশাখা, ওলো ললিতে (olo bishakha, olo lolite)

ওলো বিশাখা, ওলো ললিতে, দে এই পথের ধূলি দে।
          যে পথে শ্যামের রথ চ'লে গেছে, দে সেই পথের ধূলি দে॥
আখর:  [ধূলি নয় ধূলি নয়, এ যে হরি-চন্দন ধূলি নয়,
          এ যে হরি-চন্দন, অঙ্গ শীতল করা।
          ওর ভাগ্য ভালো, রাধার চেয়ে ওর ভাগ্য ভালো 

          ঐ, ধূলি মাথায় তুলে দে লো।]
          ঐ পথের বুকে গেছে কৃষ্ণের রথ, সখী আমি কেন হই নাই ঐ ধূলি-পথ।
আখর:  [বধূ, চ'লে যে যেত গো আমার, হিয়অর উপর দিয়া চ'লে যে যেত
          আমার, সকল জনম সফল হ'ত, চ'লে যে যেত গো]
          অনুরাগের রজ্জু দিয়া বাঁধিতাম সে-রথে
          নিয়ে যেতাম সে-রথ প্রেমপথে (ওলো ললিতে)
আখর:  [নিয়ে যেতাম, অনুরাগ-রজ্জুতে বেঁধে,
          প্রেমের পথে, অনুরাগ-রজ্জুতে বেঁধে।

  • রচনাকাল ও স্থান:  গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দ এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি রত্নেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে 'ওলো বিশাখা, ওলো ললিতে' গানটি রেকর্ড করেছিল। পরে রেকর্ডটি বাতিল হয়ে যায়। এই রেকর্ডটি করার সুনির্দিষ্ট মাসের উল্লেখ নেই। তাই গানটিকে নজরুলে ৪০-৪১ বৎসরের রচনা হিসেবে উল্লেখ করা হলো।
     
  • গ্রন্থ:  নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ,[নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংখ্যা ১৩২১। পৃষ্ঠা: ৪০০]

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।