কাঁদিছে তিমির-কুন্তলা সাঁঝ আমার হৃদয় গগনে (kandichhe timir-kuntola shanjh amar hridoy gogone)

কাঁদিছে তিমির-কুন্তলা সাঁঝ আমার হৃদয় গগনে।
এসো প্রিয়া এসো বঁধু-বেশে এই বিদায়-গোধূলি-লগনে॥
            দিনের চিতার রক্ত-আলোকে
            শুভ-দৃষ্টি গো হবে চোখে চোখে,
আমার মরণ-উৎসব-ক্ষণে শঙ্খ বাজুক সঘনে॥
চাঁদের প্রদীপ জ্বালাইয়া হের খুঁজিছে মোদেরে তারাদল,
সজল-বসনা বাদল-পরীর নয়ন করিছে ছল ছল॥
            মরণে তোমারে পাইব বলিয়া
            জীবনে করেছি আরাধনা প্রিয়া,
এসো মায়ালোক-বিহারিণী মোর কুহেলি-আঁধার-স্বপনে॥

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। 'গুলবাগিচা' গীতি-সংকলনের প্রথম সংস্করণে [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩] অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ১ মাস
     
  • গ্রন্থ:
    • গুলবাগিচা
      • প্রথম সংস্করণ [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩। ধানশ্রী-একতালা। পৃষ্ঠা: ৪৭]
      • নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গুল-বাগিচা। গান সংখ্যা ৪২। ধানশ্রী-একতালা। পৃষ্ঠা ২৪৯]
         
  • রেকর্ড: মেগাফোন [জানুয়রি ১৯৩৪ (পৌষ-মাঘ ১৩৪১)]। জেএনজি ৯৫। শিল্পী: অশোক সেন]

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।