কে পরালো মুণ্ডমালা আমার (ke poralo mundomala amar)
কে পরালো মুণ্ডমালা আমার শ্যামা-মায়ের গলে।
সহস্র-দল জীবন-কমল দোলে রে যার চরণ-তলে॥
কে বলে মোর মা-কে কালো,
মায়ের হাসি দিনের আলো
মায়ের আমার গায়ের জ্যোতি গগন-পবন-জলে-স্থলে॥
শিবের বুকে চরণ যাঁহার কেশব যাঁরে পায় না ধ্যানে,
শব নিয়ে সে রয় শ্মশানে কে জানে কোন্ অভিমানে।
সৃষ্টিরে মা রয় আবরি,'
সেই মা নাকি দিগম্বরী?
তাঁরে অসুরে কয় ভয়ঙ্করী ভক্ত তাঁয় অভয়া বলে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩৪১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ) মাসে প্রকাশিত গানের মালা গ্রন্থের প্রথম সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ৪ মাস।
- গ্রন্থ: গানের মালা। প্রথম সংস্করণ: আশ্বিন ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ)। ৪৫। ভূপালী-দাদরা
- রেকর্ড:
- এইচএমভি। [নভেম্বর ১৯৩৪ (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪১)। এন ৭৩০২। শিল্পী: মৃণালকান্তি ঘোষ। ভূপালী-দাদরা ][শ্রবণ নমুনা]
- এইচএমভি। [ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৫৪)। এন ৭১৭৭। শিল্পী: উত্তরা দেবী। সুরকার: নিতাই ঘটক]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- সুধীন দাশ ও ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, একাদশ খণ্ড (নজরুল ইনস্টিটিউট জুন ১৯৯৭)] সপ্তম গান [নমুনা]
- ইদ্রিস আলী। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি চুয়াল্লিশততম খণ্ড। নজরুল ইন্সটিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত। আষাঢ় ১৪২৪/জুন ২০১৮] পৃষ্ঠা: ১০১-১০৪। [নমুনা]
- সুরকার: নিতাই ঘটক।
- পর্যায়: