কে হেলে দুলে চলে এলোচুলে (ke hele dule chole elochule)
কে হেলে দুলে চলে এলোচুলে
হেসে নদীকুলে এলো হেলে দুলে !
নূপুর রিনিকি ঝিনি বাজে রে
পথ-মাঝে রে, বাজে রে॥
দূরে মন উদাসি' বাজে বাঁশের বাঁশি,
বকুল-শাখে পাপিয়া ডাকে ─
হেরিয়া বুজি এই বন-বালিকায়
রঙিন সাজে রে, বাজে রে॥
এ বুঝি নদীর কেউ
তাই অধীর হলো জলে ঢেউ।
চন্দন-মাখা যেন চাঁদের পুতলি
যত চলে তত রূপ ওঠে উথলি'
মেঘে লুকানো পরী লাজে রে, বাজে রে
পথ-মাঝে রে, বাজে রে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (ভাদ্র-আশ্বিন-১৩৪৫) মাসে টুইন রেকর্ড কোম্পানি এই গানটির একটি রেকর্ড প্রকাশ করেছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ৩ মাস।
- রেকর্ড: টুইন [সেপ্টেম্বর ১৯৩৮ (ভাদ্র-আশ্বিন-১৩৪৫)। এফটি ১২৫৩২। শিল্পী: মিস রাধারাণী। সুর: রঞ্জিত রায়][শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: সুধীন দাশ। নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (নবম খণ্ড)। প্রথম প্রকাশ, তৃতীয় মুদ্রণ [কবি নজরুল ইন্সটিটিউট। ২ পৌষ, ১৩৯৯ বঙ্গাব্দ/ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ। দ্বিতীয় গান] [নমুনা]
- সুরকার: রঞ্জিৎ রায়।
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম