খয়বর-জয়ী আলী হায়দার জাগো জাগো আরবার (khaybar-joyi ali haydar jago jago arbar)
খয়বর-জয়ী আলী হায়দার জাগো জাগো আরবার।
দাও দুশমন দুর্গ-বিদারী দু'ধারী জুল্ফিকার॥
এসো শেরে খোদা ফিরিয়া আরবে,
ডাকে মুসলিম 'ইয়া আলী' রবে, —
হায়দারী হাঁকে তন্দ্রা-মগনে করো করো হুঁশিয়ার॥
আল-বোর্জের চূড়া গুঁড়া করা গোর্জ আবার হানো,
বেহেশ্তী সাকি মৃত এ জাতিরে আবে কওসার দানো।
আজি বিশ্ব বিজয়ী জাতি যে বেহোশ
দাও তারে নব কুয়ৎ ও জোশ;
এসো নিরাশায় মরু-ধূলি উড়ায়ে দুল্দুল্-আসোয়ার॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪৩) টুইন রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেক্র্ড করেছিল, । এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৭ বৎসর ৬ মাস।
- রেকর্ড:
- ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৫শে জানুয়ারি [সোমবার, ১২ মাঘ ১৩৪৩] টুইন রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের একটি চুক্তি হয়। এই চুক্তিতে গানটি ছিল। [শ্রবণ নমুনা]
- টুইন [ডিসেম্বর ১৯৩৬ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪৩)। নম্বর এফটি ৪৭১৫। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ] [শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- নীলিমা দাস। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, একত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন, ১৩৯৭ বঙ্গাব্দ/ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ] অষ্টম গান। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ-এর গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে।[নমুনা]
- নীলিমা দাস। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, একত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন, ১৩৯৭ বঙ্গাব্দ/ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ] অষ্টম গান। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ-এর গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে।[নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [ইসলামি গান]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: সা