গুঞ্জামালা গলে কুঞ্জে এসো হে কালা (gunjamala gole kunje esho he kala)
গুঞ্জামালা গলে কুঞ্জে এসো হে কালা
বনমালী এসো দুলায়ে বনমালা॥
তব পথে বকুল ঝরিছে উতল বায়ে
দলিয়া যাবে বলে অকরুণ রাঙা পায়ে
রচেছি আসন তরুণ তমাল ছায়ে
পলাশ শিমুলে রাঙা প্রদীপ জ্বালা॥
ময়ূরে নাচাও তুমি তোমারি নূপুর তালে
বেঁধেছি ঝুলনিয়া ফুলেল কদম ডালে
তোমা বিনা বনমালী বিফল এ ফুল দোল
বাঁশি বাজাবে কবে উতলা ব্রজবালা॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রকাশিকা পত্রিকার বৈশাখ ১৩৪০ বঙ্গাব্দ [এপ্রিল-মে ১৩৩৩] সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১১ মাস।
- গ্রন্থ:
- গীতি-শতদল
- প্রথম সংস্করণ [বৈশাখ ১৩৪১। এপ্রিল ১৯৩৪। মালগুঞ্জ-ত্রিতালী]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গীতি-শতদল। গান সংখ্যা ৭৫। মালগুঞ্জ-ত্রিতালী। পৃষ্ঠা ৩২৬]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ৮৪৭। রাগ: মালগুঞ্জ, তাল: ত্রিতাল। পৃষ্ঠা: ২৬০]
- গীতি-শতদল
- পত্রিকা: সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রকাশিকা [বৈশাখ ১৩৪০ (এপ্রিল-মে ১৯৩৩)। শৈলেশ দত্তগুপ্ত-কৃত স্বরলিপি-সহ প্রকাশিত হয়েছিল] [নমুনা]
- রেকর্ড: টুইন [জানুয়ারি ১৯৩৭ (পৌষ-মাঘ ১৩৪৩)। এফটি ৪৭৪৫। শিল্পী: ধরিত্রী মুখোপাধ্যায়] [শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- শৈলেশকুমার দত্তগুপ্ত। সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রকাশিকা [বৈশাখ ১৩৪০ (এপ্রিল-মে ১৯৩৩)] [নমুনা]
- এস.এম. আহসান মুর্শেদ। নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (৩৬শ খণ্ড) [আষাঢ়, ১৪২১ বঙ্গাব্দ/ জুন, ২০১৪। নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা]। [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (বৈষ্ণব)
- সুরাঙ্গ: খেয়ালাঙ্গ
- রাগ: মালগুঞ্জ/মালগুঞ্জী
- তাল: ত্রিতাল
- গ্রহস্বর:
- ন্ [শৈলেশকুমার দত্তগুপ্ত-কৃত স্বরলিপি]
- রা [এস.এম. আহসান মুর্শেদ-কৃত স্বরলিপি]