চারু চপল পায়ে যায় যুবতী গোরী (charu chopol paye jay juboti gori)
চারু চপল পায়ে যায় যুবতী গোরী॥
আঁচলের পাল তুলে সে চলে ময়ূর-পঙ্খি-তরী॥
আয়রে দেখবি যদি
ভাদরের ভরা নদী,
চলে কে বে-দরদি ─ ভেঙে কূল গিরি-দরি॥
মুখে চাঁদের মায়া
কেশে তমাল-ছায়া,
এলোচুলে দুলে দুলে নেচে চলে হাওয়া-পরী॥
নয়ন-বাণে মারে প্রাণে
চরণ-ছোঁয়ায় জীবন দানে,
মায়াবিনী যাদু জানে ─ হার মানে ঊবর্শী অপ্সরী॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। 'গুলবাগিচা' গীতি-সংকলনের প্রথম সংস্করণে [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩] অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ১ মাস
- গ্রন্থ:
- গুলবাগিচা
- প্রথম সংস্করণ [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩। খাম্বাজ-কার্ফা। পৃষ্ঠা: ৬৩]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গুল-বাগিচা। গান সংখ্যা ৫৬। খাম্বাজ-কার্ফা। পৃষ্ঠা ২৫৮]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ১৩৮৮। রাগ: খাম্বাজ, তাল: কাহার্বা। পৃষ্ঠা: ৪১৯-৪২০।] [শ্রবণ নমুনা]
- গুলবাগিচা
- রেকর্ড:
- মেগাফোন। আগষ্ট ১৯৩৪ (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৩৫)। জেএনজি ১৩১। শিল্পী: সুহাসিনী দেবী। নৃত্যসম্বলিত
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- ইদ্রিস আলী। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রকাশিত গানের [শিল্পী: সুহাসিনী দেবী] সুরানুসারে স্বরলিপিটি নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি আটচল্লিশতম খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। [নমুনা]
- পর্যায়: