চিকন কালো ভুরুর তলে কাজল-আঁখি দোলে রে (chikon kalo vurur tole kajol-ankhi dole re)
চিকন কালো ভুরুর তলে কাজল-আঁখি দোলে রে
যেন বন-লতার কোলে কোয়েল পাখি দোলে রে॥
যেন ফুল-ধনুর উজল তীর গো হায়
বাদশাজাদীর রঙ-মহলে
যেন নীলার প্রদীপ জ্বলে দোলে রে দোলে রে দোলে রে॥
সজল শিশির-মাখা দু'টি কুসুম গো
সুনীল দু'টি কমল-কুঁড়ি
যেন রূপের সাঁতার-জলে দোলে রে দোলে রে দোলে রে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪১) মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ৭ মাস।
- রেকর্ড:
- এইচএমভি [ডিসেম্বর ১৯৩৪ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪১)। এন ৭৩১০। শিল্পী: হরিমতী। সুর: ধীরেন দাস ও কমল দাশগুপ্ত] [শ্রবণ নমুনা]
- এইচএমভি [এপ্রিল ১৯৪২ (চৈত্র ১৩৪৮- বৈশাখ ১৩৪৯ বঙ্গাব্দ)] । এন ২৭২৬২। শিল্পী: বীণা চৌধুরী। [শ্রবন নমুনা]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- সুধীন দাশ। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, ত্রয়োদশ খণ্ড। প্রথম সংস্করণ। নজরুল ইন্সটিটিউট । জ্যৈষ্ঠ ১৪০১/মে ১৯৯৪। ১১ সংখ্যক গান। রেকর্ডে হরিমতী-এর গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। [নমুনা]
- নীলিমা দাস। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, বত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন ১৪১৫। ফেব্রুয়ারি ২০০৯] ষষ্ঠ গান। রেকর্ডে বীণা চৌধুরী-র গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। [নমুনা]
- সুরকার: ধীরেন্দ্র দাস ও কমল দাশগুপ্ত [হরিমতী-এর গাওয়া গানের সুর]
- পর্যায়: