দুখের সাহারা পার হয়ে আমি চলেছি কাবার পানে (dukher shahara par hoye ami cholechhi kabar pane)
দুখের সাহারা পার হয়ে আমি চলেছি কাবার পানে।
পড়িব নামাজ মা'রফাতের আরফাত ময়দানে॥
খোদার ঘরের দিদার পাইব, হজের পথের জ্বালা জুড়াইব,
(মোর) মুর্শিদ হয়ে হজরত পথ দেখান সুদূর পানে॥
রোজা রাখা মোর সফল হইবে, পাব পিয়াসার পানি;
আবে জম্জম্ তৌহিদ পিয়ে ঘুচাব পথের গ্লানি।
আল্লার ঘর তওয়াফ করিয়া কাঁদিব সেথায় পরান ভরিয়া,
ফিরিব না আর, কোরবানি দেব এই জান সেইখানে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪৭) মাসে, টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪১ বৎসর ৬ মাস।
- রেকর্ড: টুইন [ডিসেম্বর ১৯৪০ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪৭)। এফটি ১৩৪৯৬। আব্বাসউদ্দীন আহমদ।[শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- নীলিমা দাস। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, একত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন, ১৩৯৭ বঙ্গাব্দ/ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ] ১১ সংখ্যক গান। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ-এর গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। [নমুনা]
- নীলিমা দাস। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, একত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন, ১৩৯৭ বঙ্গাব্দ/ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ] ১১ সংখ্যক গান। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ-এর গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [ইসলামি গান]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য
- তাল: দাদরা
- গ্রহস্বর: মা