এসো হৃদি-রাস-মন্দিরে এসো হে রাসবিহারী কালা (esho hridi-ras-mondire)

এসো হৃদি-রাস-মন্দিরে এসো হে রাসবিহারী কালা।
মম নয়নের পাতে রাখিয়াছি গেঁথে অশ্রু-যূথীর মালা॥
       আমি   ত্যাজিয়াছি কবে লাজ-মান-কুল
                বহি' কলঙ্ক এসেছি গোকুল,
আমি ভুলিয়াছি ঘর শ্যাম নটবর কর মোরে গোপবালা॥
                আমার কাঁদন-যমুনার নদী
    শ্যাম হে   ভাঁটি টানে শুধু বহে নিরবধি,
তারে বাঁশরির তানে বহাও উজানে ভোলাও বিরহ-জ্বালা॥

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের জুন (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ) মাসে  টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১ মাস।
     
  • গ্রন্থ:
    • গুলবাগিচা
      • প্রথম সংস্করণ [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩। ইমন মিশ্র-দাদরা। পৃষ্ঠা: ২৭]
      • নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গুল-বাগিচা। গান সংখ্যা ২২। ইমন মিশ্র-দাদরা।পৃষ্ঠা: ২৩৮]
  • রেকর্ড: মেগাফোন [নভেম্বর ১৯৩৫ (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪২)। জেএনজি ২২৫। শিল্পী: আঙ্গুরবালা (টেঁপি)] 
     
  • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: আহসান মুর্শেদ  [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, একচল্লিশতম খণ্ড, অগ্রহায়ণ ১৪২৪] গান সংখ্যা ৪। পৃষ্ঠা: ২৯-৩১  [নমুনা]
     
  • পর্যায়:
    • বিষয়াঙ্গ: ধর্মসঙ্গীত [সনাতন হিন্দু ধর্ম, বৈষ্ণব সঙ্গীত]
    • সুরাঙ্গ: গজল

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।