পরো পরো চৈতালী-সাঁজে কুস্মী শাড়ি। (poro poro choitali-saje kushmi shari)
প’রো প’রো চৈতালী-সাঁজে কুস্মী শাড়ি।
আজি তোমার রূপের সাথে চাঁদের আড়ি॥
প’রো ললাটে কাঁচপোকার টিপ,
তুমি আল্তা প’রো পায়ে হৃদি নিঙাড়ি’॥
প্রজাপতির ডানা-ঝরা সোনার টোপাতে,
ভাঙা ভুরু জোড়া দিও রাতুল শোভাতে।
বেল-যূথিকার গ’ড়ে মালা প’রো খোঁপাতে
দিও উত্তরীয় শিউলি-বোঁটার রঙে ছোপাতে,
রাঙা সাঁঝের সতিনী তুমি রূপ-কুমারী॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ' গুলবাগিচা ' গীতি-সংকলনের প্রথম সংস্করণে [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩] গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ১ মাস
- গ্রন্থ:
- গুলবাগিচা।
- প্রথম সংস্করণ [১৩ আষাঢ় ১৩৪০, ২৭ জুন ১৯৩৩। চৈতী-কার্ফা। পৃষ্ঠা: ১৯]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংকলন। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গুল-বাগিচা। গান সংখ্যা ১৬। চৈতী-কার্ফা। পৃষ্ঠা ২৩৪]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ১৫৩১। রাগ: ভৈরবী, তাল: লাউনি। পৃষ্ঠা: ৪৬০]
- গুলবাগিচা।
- রেকর্ড:
- মেগাফোন [ডিসেম্বর ১৯৩৩ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪০)]। জেএনজি ৮৯। শিল্পী: মিস পটল (চীনা)