পিছল পথে কুড়িয়ে পেলাম হিজল-ফুলের মালা (pichhol pothe kuriye pelam hijol-fuler mala)
মৌটুসি: পিছল পথে কুড়িয়ে পেলাম হিজল-ফুলের মালা।
কি করি এ মালা নিয়ে বল চিকন-কালা॥
চন্দন: নই আমি সে বনের কিশোর,
তোর ফুলের শপথ, নই ফুল চোর।
বন জানে আর মন জানে লো, আমার বুকের জ্বালা॥
ঝুমরো: ঘি-মউ-মউ আম-কাঁঠালের পিঁড়িখানি আন,
বনের মেয়ে বন-দেবতায় করবে মালা দান।
লতা-পাতার বাসর-ঘরে রাখ ওরে ভাই বন্ধ করে,
ভুলিসনে ওর চাতুরিতে ওলো বনবালা॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ মে খ্রিষ্টাব্দে ১৯৩৯ (শনিবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬) সাপুড়ে ছায়াছবিতে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৪০ বৎসর ১ মাস।
- চলচ্চিত্র: সাপুড়ে। ২৭ মে খ্রিষ্টাব্দে ১৯৩৯ (শনিবার ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৬)। নিউ থিয়েটার্সের নিবেদন। প্রেক্ষাগৃহ: পূর্ণ থিয়েটার্স। শিল্পী: মেনকা, কানন দেবী ও পাহাড়ি সান্যাল।
- পর্যায়
- বিষয়াঙ্গ: রঙ্গব্যঙ্গ (চলচ্চিত্রের গান)
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য