পিয়াল ফুলের পিয়ালায় বঁধু (piyal fuler piyalay bodhu )
পিয়াল ফুলের পিয়ালায় বঁধু অন্তর-মধু ঢেলে পিয়াব তোমায়।
রচিব হৃদয়ে মাধবী-কুঞ্জ বাহিরে ফাগুন যদি যেতে চায়॥
বেল-ফুল যায় যদি ঝুরে
প্রেম-ফুল দিব ডালি ভ’রে,
নিশি জেগে আমি গান শোনাব বনে বিহগ যদি মাগে বিদায়॥
আর যদি নাহি বহে দখিনা বাতাস
(বঁধু) অঞ্চল আছে মোর, আছে কেশ-পাশ,
যায় যদি যাক্ ডুবে চৈতালী চাঁদ আমার চাঁদ যেন চ’লে নাহি যায়।
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩ জুলাই ১৯৪০ (শনিবার, ২৯ আষাঢ় ১৩৪৭) কলকাতা থেকে প্রচারিত একক শিল্পীর অনুষ্ঠানে শৈলদেবী এই গানটি পরিবেশন করেছিলেন। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪১ বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২)। ১৫৪০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৩৩৭-৩৩৮।
- সন্ধ্যা মালতী। নজরুল রচনাবলী সপ্তম খণ্ড [কার্তিক ১৪১৯, নভেম্বর ২০১২। ১৪। পৃষ্ঠা ১৩৩-১৩৪]
- বেতার:
- একক অনুষ্ঠান। শিল্পী শৈলদেবী। কলকাতা বেতারকেন্দ্র -ক। চতুর্থ অধিবেশন। [১৩ জুলাই ১৯৪০ (শনিবার, ২৯ আষাঢ় ১৩৪৭)। সান্ধ্য অনুষ্ঠান ৭.২০-৭,৪৪ মিনিট] এই গানটি ছিল এই অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় গান। প্রথম গানটি ছিল- বেণুকা ও কে বাজায় মহুয়া বনে [তথ্য]
- সূত্র:
- বেতার জগৎ। ১১শ বর্ষ ১৩শ সংখ্যা। পৃষ্ঠা: ৭২৩
- The Indian Listener, Vol, V No 13 page 1021]
- সূত্র:
- একক অনুষ্ঠান। কলকাতা বেতারকেন্দ্র -ক। শিল্পী শৈলদেবী। [৬ জুন ১৯৪১ (শুক্রবার, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭)] তৃতীয় অধিবেশন। রাত ১০.১৫-১০.২৯। এই গানটি ছিল এই অনুষ্ঠানের প্রথম গান। বেতার জগৎ- গানটির সাথে 'রাগ-প্রধান' উল্লেখ ছিল। দ্বিতীয় গানটি ছিল- 'এস বনের ময়ূর' -ভজন। এই গানটির রচয়িতা সম্পর্কে জানা যায় নি।
-
সূত্র: বেতার জগৎ। ১২শ বর্ষ ১১শ সংখ্যা। পৃষ্ঠা: ৩৬
-
- একক অনুষ্ঠান। শিল্পী শৈলদেবী। কলকাতা বেতারকেন্দ্র -ক। চতুর্থ অধিবেশন। [১৩ জুলাই ১৯৪০ (শনিবার, ২৯ আষাঢ় ১৩৪৭)। সান্ধ্য অনুষ্ঠান ৭.২০-৭,৪৪ মিনিট] এই গানটি ছিল এই অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় গান। প্রথম গানটি ছিল- বেণুকা ও কে বাজায় মহুয়া বনে [তথ্য]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: ব্রহ্মমোহন ঠাকুর তাঁর 'নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা গ্রন্থে গ্রন্থে [কবি নজরুল ইনস্টিটিটউট, ঢাকা। আষাঢ় ১৪২৫/জুন ২০১৮। পৃষ্ঠা: ৪৫৭] লিখেছেন- 'শৈল দেবীর গানের খাতায় গানটি রয়েছে এবং সুর নির্দেশ রয়েছে- 'ভাটিয়ালী-ত্রিতাল। গানটির সুর বিমল ভূষণের কাছে পেয়েছি।'