বন-মল্লিকা ফুটিবে যখন গিরি-ঝর্নার তীরে (bon-mollika futibe jokhon)
বন-মল্লিকা ফুটিবে যখন গিরি-ঝর্নার তীরে।
সেই চৈতালী গোধূলি-লগনে এসো তুমি ধীরে ধীরে –
গিরি-ঝর্নার তীরে॥
বনের কিশোর এসো সেথা হেসে হেসে
সাজায়ো আমায় বন-লক্ষ্মীর বেশে,
ধোওয়াব তোমার চরণ-কমল বিরহ-অশ্রু নীরে॥
ঘনায়ে গহন সন্ধ্যার মায়া আসিও সোনার রথে,
অতি সুকোমল শিঁশির, কুসুম বিছায়ে রাখিব পথে।
মালতী-কুঞ্জে ডাকিবে পাপিয়া পাখি
তুমি এসে বেঁধো আলোক-লতার রাখি,
ভ্রমরের সম পিপাসিত মোর আঁখি কাঁদিবে তোমারে ঘিরে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্ট (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৪৫) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ২ মাস।
- গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২)। গান সংখ্যা ১৫৯১। পৃষ্ঠা: ৪৭৬।
- রেকর্ড: এইচএমভি [আগষ্ট ১৯৩৮ (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৪৫)। এন ১৭১৭০। শিল্পী: সাবিত্রী রাণী বসু। সুর: সত্যেন্দ্র চক্রবর্তী] [শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- ইদ্রিস আলী। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি চুয়াল্লিশততম খণ্ড। নজরুল ইন্সটিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত। আষাঢ় ১৪২৪/জুন ২০১৮] পৃষ্ঠা: ৬৫-৬৮ [নমুনা]
- পর্যায়
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য
- তাল: দাদরা
- গ্রহস্বর: না