কার বাঁশরি বাজে মূলতানী-সুরে (kar banshori baje multani-shure)
রাগ: মুলতান। তাল: একতাল
কার বাঁশরি বাজে মূলতানী-সুরে
নদী-কিনারে কে জানে।
সে জানে না কোথা সে সুরে
ঝরে ঝর-নিঝর পাষাণে॥
একে চৈতালী-সাঁঝ আলস
তাহে ঢলঢল কাঁচা বয়স,
রহে চাহিয়া, ভাসে কলস,
ভাসে হৃদি বাঁশুরিয়া পানে॥
বেণী বাঁধিতে বসি’ অঙ্গনে
বধু কাঁদে গো বাঁশরি-স্বনে।
যারে হারায়েছে হেলা-ভরে
তারে ও সুরে মনে পড়ে,
বেদনা বুকে গুমরি’ মরে
নয়ন ঝুরে বাধা না মানে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩৩৬ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ (ডিসেম্বর ১৯২৯) মাসে প্রকাশিত 'চোখের চাতক' সঙ্গীত-সংকলনে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩০ বৎসর ৬ মাস।
- গ্রন্থ
- চোখের চাতক
- প্রথম সংস্করণ [কার্তিক ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ। গান ৪৭। মুলতান- একতালা]
- নজরুল-রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড [বাংলা একাডেমী, ফাল্গুন ১৪১৩। ফেব্রুয়ারি ২০০৭। চোখের চাতক। গান ৪৭। মুলতান- একতালা। পৃষ্ঠা: ২২৫]
- চোখের চাতক
- নজরুল-গীতিকা।
- প্রথম সংস্করণ [ভাদ্র ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ। ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩০। মুলতান- একতালা। পৃষ্ঠা ১৪৮]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। প্রথম খণ্ড [বাংলা একাডেমী, ঢাকা জুন ২০১২। নজরুল গীতিকা। খেয়াল । ১২৩। মুলতান- একতালা। পৃষ্ঠা: ২৫৬]
- পত্রিকা:
- সওগাত। মাঘ ১৩৩৬ (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ১৯৩০)।
- অনিন্দিতা বীর (শ্রবণ নমুনা)