বাঁশি কে বাজায় বনে আমি চিনি আমি চিনি (bashi ke bajay bone)

বাঁশি কে বাজায় বনে আমি চিনি আমি চিনি,
কলসে কাঁকন চুড়ি তাল দিয়ে কয় গো রিনিঝিনি।
আমি চিনি আমি চিনি॥
বুঝি গো বন পাপিয়া তারেই দেখে
‘চোখ গেল, চোখ গে’ বলে উঠে ডেকে।
ও বাঁশি বাজলে ‘জলে যাস্‌নে’, (ও বৌ যাসনে)
বলে ‘ননদিনী’ ‘ননদিনী’। আমি চিন আমি চিনি॥
মোর সেই বাঁশুরিয়ায় চেনে পড়ার পড়শিরা
চেনে তায় যায় যমুনায় গো যত প্রেমের গরবীরা।
সে যে মোর ঘর জ্বালানো পর ভুলানো
আমার কালো বরণ গো, তমালের ডাল দুলানো।
মন কয় আমায় নিয়ে গো সেই ত খেলে ছিনিমিনি
 

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ  (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭) মাসে, সেনোলা রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪১ বৎসর ৯ মাস।
     
  • গ্রন্থ:
    • নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ২২৬৪। পৃষ্ঠা: ৬৭৮-৬৭৯।
    • নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি ঊনপঞ্চাশতম খণ্ড। স্বরলিপিকার: ইদ্‌রিস আলী। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, কার্তিক ১৪২৬। নভেম্বর ২০১৯। পৃষ্ঠা: ৭৬-৮১ [নমুনা]
  • রেকর্ড: সেনোলা [মার্চ ১৯৪১ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৭)। কিউ এস ৫১৫। শিল্পী: মন্টুরাণী। সুর: নজরুল ইসলাম]
     
  • স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
    • ইদ্‌রিস আলী। ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ মাসে সেনোলা রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রকাশিত গানের [শিল্পী: মণ্টুরানী] স্বরলিপি অনুসারে, স্বরলিপিটি নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি ঊনপঞ্চাশতম খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।  [নমুনা]
  • পর্যায়:
    • বিষয়াঙ্গ: প্রেম
    • সুরাঙ্গ: ঝুমুরাঙ্গ
    • তাল: ঝুমুর

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।