যাবি কে মদিনায় আয় ত্বরা করি' (jabi ke modinay aay tora kori)

যাবি কে মদিনায় আয় ত্বরা করি'।
তোর খেয়া ঘাটে এলো পুণ্য তরী॥
আবুবকর, উমর খাত্তাব, ওসমান্, আলী হায়দার
দাঁড়ি এ সোনার তরণীর, পাপী সব নাই নাই আর ডর।
এ তরীর কাণ্ডারি আহ্‌মদ পাকা সব মাঝি ও মাল্লা,
মাঝিদের মুখে সারিগান শোন্ ঐ 'লা শরীক আল্লাহ্'।
পাপ-দরিয়ার তুফানে আর নাহি ডরি॥
ঈমানের পারানি পড়ি আছে যার আয় এ সোনার নায় 

ধরিয়া দ্বীনের রশি কলেমার জাহাজ-ঘাটায়।
ফেরদৌস্ হতে ডাকে হুরী-পরী॥

  • রচনাকাল: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) মাসে প্রকাশিত 'চন্দ্রবিন্দু' সঙ্গীত-সংকলনে গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩২ বৎসর ৪ মাস।
     
  • গ্রন্থ:
    • চন্দ্রবিন্দু
      • প্রথম সংস্করণ [সেপ্টেম্বর ১৯৩১, আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ।]
      • নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, মে ২০১১। চন্দ্রবিন্দু। ৪২। পিলু-কাহারবা। পৃষ্ঠা: ১৮৩-১৮৪]
    • জুলফিকার
      • প্রথম সংস্করণ। ১৫ অক্টোবর ১৯৩২ (শনিবার ২৯ আশ্বিন ১৩৩৯) পিলু-কার্ফা]।
      • নজরুল রচনাবলী,  জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। চতুর্থ খণ্ড। বাংলা একাডেমী, ঢাকা।  জ্যৈষ্ঠ ১৪১৪, মে ২০০৭। জুলফিকার। ১৩ সংখ্যক গান। পিলু-কার্ফা। পৃষ্ঠা: ২৯৮-২৯৯]
    • নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, [নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২। ৫৬৩ সংখ্যক গান। তাল: কাহারবা। পৃষ্ঠা: ১৭২।
       
  • রেকর্ড: এইচএমভি [জুন ১৯৩৩ (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪০) এন ৭১১৮।  শিল্পী: মহ. কাশেম[শ্রবণ নমুনা]

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।