কেঁদে যায় দখিন-হাওয়া ফিরে ফুল-বনের গলি (kende jay dokhin-hawa fire ful-boner goli)

  রাগ: সিন্ধু-কাফি,তাল: কাহারবা
কেঁদে যায় দখিন-হাওয়া ফিরে ফুল-বনের গলি।
‘ফিরে যাও চপল পথিক’, দু’লে কয় কুসুম-কলি।
            দু’লে কয় কুসুম-কলি॥
ফেলিছে সমীর দীরঘ শ্বাস —
আসিবে না আর এ মধুমাস,
কহে ফুল, ‘জনম জনম এমনি গিয়াছ ছলি’।
            জনম জনম গিয়াছ ছলি’॥
কাঁদে বায়, ‘নিদাঘ আসে
আমি যাই সুদূর বাসে’,
ফুটে ফুল হাসিয়া ভাসে, ‘প্রিয়তম যেয়োনা চলি’।
            ওগো প্রিয়তম যেয়োনা চলি’॥

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর  (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) মাসে প্রকাশিত 'চন্দ্রবিন্দু' সঙ্গীত-সংকলনে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩২ বৎসর ৪ মাস।
     
  • গ্রন্থ:
    • চন্দ্রবিন্দু
      • প্রথম সংস্করণ। সেপ্টেম্বর ১৯৩১ (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)। সিন্ধু-কাফি, ঠুংরী।
      • নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, মে ২০১১। চন্দ্রবিন্দু। ২০। সিন্ধু-কাফি, ঠুংরী। পৃষ্ঠা: ১৭৩-১৭৪]
    • বনগীতি
      • প্রথম সংস্করণ [১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)। ভজন। সিন্ধ-ভৈরবী-কারফা। পৃষ্ঠা: ৫১]
  • রেকর্ড: এইচএমভি। আগষ্ট ১৯৩২ (শ্রাবণ-ভাদ্র ১৩৩৯)। এন. ৭০১৪। শিল্পী: মিস হরিমতী। শ্রেণি-গজল। [শ্রবণ নমুনা]
  • সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
    • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
      • আহসান মুর্শেদ[নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, তেত্রিশতম খণ্ড, (নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪১৭। জুন ২০১০)। ৭ সংখ্যক গান। রেকর্ডে হরিমতীর -গাওয়া সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। পৃষ্ঠা: ২৫-২৭।] [নমুনা]
    • পর্যায়:
      • বিষয়াঙ্গ: মরমী
      • সুরাঙ্গ: গজল

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।