মালা গাঁথা শেষ না হ’তে তুমি এলে ঘরে

মালা গাঁথা শেষ না হ’তে তুমি এলে ঘরে।
শূন্য হাতে তোমায় বরণ করব কেমন ক’রে॥
লজ্জা পাবার অবসর মোর
দিলে না হে চঞ্চল, চোর
সজ্জা-বিহীন মলিন তনু দেখলে নয়ন ভ’রে॥
বিফল মালার ফুলগুলি হায় কোথায় এখন রাখি,
ক্ষণিক দাঁড়াও, ঐ কুসুমে (তোমার) চরণ দু’টি ঢাকি।
আকুল কেশে পা মুছিয়ে
করব বাতাস আঁচল দিয়ে,
(মোর) নয়ন হবে আরতি-দীপ তোমার পূজার তরে॥মালা গাঁথা শেষ না হ’তে তুমি এলে ঘরে।
শূন্য হাতে তোমায় বরণ করব কেমন ক’রে॥
লজ্জা পাবার অবসর মোর
দিলে না হে চঞ্চল, চোর
সজ্জা-বিহীন মলিন তনু দেখলে নয়ন ভ’রে॥
বিফল মালার ফুলগুলি হায় কোথায় এখন রাখি,
ক্ষণিক দাঁড়াও, ঐ কুসুমে (তোমার) চরণ দু’টি ঢাকি।
আকুল কেশে পা মুছিয়ে
করব বাতাস আঁচল দিয়ে,
(মোর) নয়ন হবে আরতি-দীপ তোমার পূজার তরে॥ মালা গাঁথা শেষ না হ’তে তুমি এলে ঘরে।
শূন্য হাতে তোমায় বরণ করব কেমন ক’রে॥
লজ্জা পাবার অবসর মোর
দিলে না হে চঞ্চল, চোর
সজ্জা-বিহীন মলিন তনু দেখলে নয়ন ভ’রে॥
বিফল মালার ফুলগুলি হায় কোথায় এখন রাখি,
ক্ষণিক দাঁড়াও, ঐ কুসুমে (তোমার) চরণ দু’টি ঢাকি।
আকুল কেশে পা মুছিয়ে
করব বাতাস আঁচল দিয়ে,
(মোর) নয়ন হবে আরতি-দীপ তোমার পূজার তরে॥ মালা গাঁথা শেষ না হ’তে তুমি এলে ঘরে।
শূন্য হাতে তোমায় বরণ করব কেমন ক’রে॥
লজ্জা পাবার অবসর মোর
দিলে না হে চঞ্চল, চোর
সজ্জা-বিহীন মলিন তনু দেখলে নয়ন ভ’রে॥
বিফল মালার ফুলগুলি হায় কোথায় এখন রাখি,
ক্ষণিক দাঁড়াও, ঐ কুসুমে (তোমার) চরণ দু’টি ঢাকি।
আকুল কেশে পা মুছিয়ে
করব বাতাস আঁচল দিয়ে,
(মোর) নয়ন হবে আরতি-দীপ তোমার পূজার তরে॥

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৫) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ৪ মাস।    
     
  • গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২)। ১৬৭৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৫০১।
  • রেকর্ড: এইচএমভি [অক্টোবর ১৯৩৮ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৫)] এন ১৭২০২। শিল্পী: বিভারাণী চক্রবর্তী। সুর: নজরুল ইসলাম।

 

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।