যায় ঢু’লে ঢু’লে এলোচুল কে বিষাদিনী। (jay dhule dhule elochul)
রাগ: কাফি, তাল: ঝাঁপতাল
যায় ঢু’লে ঢু’লে এলোচুল কে বিষাদিনী।
তোর চোখে চেয়ে চেয়ে ম্লান হয়ে যায় গো চাঁদিনী॥
তার সোনার অঙ্গ অনাদরে হয়েছে কালি
হায় ধূলায় লুটায় নবীন যৌবন ফুলের ডালি,
কোন্ মদির আঁখির খেয়েছে তীর বন-হরিণী॥
তার চটুল চরণ নাচত যেন নোটন-কপোতী
মরুর বুকে ফুল ফোটাতে তার দোদুল গতি,
আজ ধীরে সে যায় যেন শীতের মৃদুল তটিনী॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯) প্রকাশিত 'বনগীতি' গ্রন্থে গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ৪ মাস।
- গ্রন্থ:
- বনগীত
- প্রথম সংস্করণ [১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)। গান সংখ্যা ৫। কাফি-ঝাঁপতাল । পৃষ্ঠা: ৮-৯] ।
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। বনগীতি। ৫ সংখ্যক গান। কাফি-ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা ১৭৯-১৮০]
- বনগীত
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। ১৭১৬ সংখ্যক গান। রাগ: কাফি, তাল: ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ৫১১।