শীতের হাওয়া বয় রে ভাই উদাস হাওয়া বয় (shiter haoa boy re bhai)
শীতের হাওয়া বয় রে ভাই উদাস হাওয়া বয়।
ঘরের পানে ফিরতে রে ভাই মন যে উতল হয়॥
বেলা শেষে বাঁশির তান
নেয় যে কেড়ে বিরহী-প্রাণ
থেকো না আর মান করে রাই বাঁশির সুরে কয়।
সেই সুরে মন করে কেমন পরান পাগল হয়॥
ঐ কালো অঙ্গ রাঙা হবে
মোদের রঙের পিচকারিতে।
এসো এ শ্যাম নাইবে যদি
গুলাল-ফাগের রং-ঝারিতে॥
আজ ফাগুনের আগুন সাথে
প্রেম-আগুনে পরান মাতে,
তোমার সেই প্রেমেরই রাঙা রঙে
এসেছি শ্যাম রাঙিয়ে দিতে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু যায় নি। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ ফেব্রুয়ারি (বৃ্হস্পতিবার ১৪ ফাল্গুন ১৩৪২), জগৎঘটকের রচিত জীবনস্রোত (গীতি-আলেখ্য, কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়। এই নাটকে এ গানটি প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর ৭ মাস।
- বেতার:
- জীবনস্রোত [গীতি-আলেখ্য। রচনা জগৎঘটক। কলকাতা বেতার কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬। ১৪ ফাল্গুন ১৩৪২। সান্ধ্য অনুষ্ঠান: ৮.৩০-৯.১৪ মিনিট
- সূত্র:
- বেতার জগৎ। সপ্তম বর্ষ, ৪র্থ সংখ্যা। ১৬ ফেব্রুয়ারি. ১৯৩৬ ।পৃষ্ঠা ১৭২
- The Inidian Listener font size.4.Vol I No 4, Page 232
- সূত্র:
- জীবনস্রোত [গীতি-আলেখ্য। রচনা জগৎঘটক। কলকাতা বেতার কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬। ১৪ ফাল্গুন ১৩৪২। সান্ধ্য অনুষ্ঠান: ৮.৩০-৯.১৪ মিনিট