হায় পলাশী! এঁকে দিলি তুই জননীর বুকে কলঙ্ক-কালিমা রাশি (hay polashi! eke dili tui)
হায় পলাশী!
এঁকে দিলি তুই জননীর বুকে কলঙ্ক-কালিমা রাশি,
পলাশী, হায় পলাশী॥
আত্মঘাতী স্বজাতি মাখিয়া রুধির কুম্কুম্,
তোরই প্রান্তরে ফুটে ঝরে গেল পলাশ কুসুম।
তোরই গঙ্গার তীরে পলাশ-সঙ্কাশ সূয ওঠে যেন দিগন্ত উদ্ভাসি’॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ জুন ১৯৩৮ (মঙ্গলবার, ১৫ আষাঢ় ১৩৪৪), কলকাতার নাট্যনিকেতন মঞ্চে শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের সিরাজদ্দৌলা (নাটক) মঞ্চস্থ হয়েছিল। এই নাটকে এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২]। গান সংখ্যা ২৩৫০
- সিরাজদ্দৌলা। নাট্যকার: শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত। তৃতীয় অঙ্ক। দ্বিতীয় দৃশ্য। আলেয়া।
- মঞ্চ: নাট্যনিকেতন। সিরাজদ্দৌলা। (নাটক)। নাট্যকার: শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত। [২৯ জুন ১৯৩৮ (মঙ্গলবার, ১৫ আষাঢ় ১৩৪৪)। চরিত্র: আলেয়া। শিল্পী: নীহারবালা]
সূত্র: সিরাজদ্দৌলা পঞ্চদশ সংস্করণ] [সংযুক্তি]
- রেকর্ড: এইচএমভি। নভেম্বর ১৯৩৮ (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৪৫)। সিরাজদ্দৌলা (নাটক)। নাট্যকার: শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত। এন ১৭২১৩। পঞ্চদশ ও ষোড়শ খণ্ড। আলেয়ার গান। শিল্পী: নীহারবালা
- বেতার: সিরাজদ্দৌলা (নাটক)। নাট্যকার শচীন্দ্র সেনগুপ্ত। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ নভেম্বর (শুক্রবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৩৪৬)। সন্ধ্যা ৬.৪৫-৮.৩৯। বেতার নাটকে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল কিনা তা জানা যায় নি।
- সূত্র:
- বেতার জগৎ। দশম বর্ষ, ২২ সংখ্যা। পৃষ্ঠা: ৮৮১।
- The Indian Listener, Vol. IV, No. 22. page 1578
- সূত্র:
'বেতার জগৎ' প্রকাশিত 'সিরাজদ্দৌলা' নাটকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতির নমুনা
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- সেলিনা হোসেন। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, একান্নতম খণ্ড, কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪২৭। জুন ২০২১। রেকর্ডে নীহারবালার গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। গান সংখ্যা ২৫। পৃষ্ঠা: ১০১-১০২[নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: নাট্যগীতি [সিরাজদ্দৌলা।]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের
- তাল: তালাছাড়া
- গ্রহস্বর: ণ্