হৃদি-পদ্মে চরণ রাখো বাঁকা ঘনশ্যাম
‘ধ্রুব’ (ধ্রুব ও নারদের গান)।
নারদ : হৃদি-পদ্মে চরণ রাখো বাঁকা ঘনশ্যাম।
ধ্রুব : বাঁকা শিখী-পাখা নয়ন বাঁকা বঙ্কিম ঠাম॥
নারদ : তুমি দাঁড়ায়ো ত্রিভঙ্গে!
ধ্রুক : অধরে মুরলী ধরি দাঁড়ালো ত্রিভঙ্গে॥
নারদ : সোনার গোধূলি যেন নিবিড় সুনীল নভে
পীতধড়া প’রো কালো অঙ্গে (হরি হে)
ধ্রুব : নীল কপোত সম চরণ দুটি
নেচে যাক অপরূপ ভঙ্গে (হরি রে)
উভয়ে : যেন নূপুর বাজে
হরি সেই পায়ে যেন নূপুর বাজে।
বনে নয় শ্যাম মনোমাঝে যেন নূপুর বাজে।
ঐ চরণে জড়ায়ে পরান আমার
(যেন) মঞ্জির হয়ে বাজে॥
- রচনাকাল ও স্থান: ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারি ‘ধ্রুব’ নামক চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। এই চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ৭ মাস ।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ২১৩৮। ‘ধ্রুব’ (ধ্রুব ও নারদের গান)। পৃষ্ঠা: ৬৪৪]
- নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, আটচল্লিশতম খণ্ড। স্বরলিপিকার: ইদ্রিস আলী। [কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, কার্তিক ১৪২৬। নভেম্বর ২০১৯। পৃষ্ঠা: ৯৫-৯৯] [নমুনা]
- চলচ্চিত্র: ধ্রুব। ক্রাউন টকি হাউস। ১ জানুয়ারি ১৯৩৪ (সোমবার, ১৭ পৌষ ১৩৪০) । নারদ ও ধ্রুবের গান। নারদের কণ্ঠে গান গেয়েছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম ও ধ্রুব চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছিলেন মাস্টার প্রবোধ]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- ইদ্রিস আলী। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ মুক্তি-প্রাপ্ত ধ্রুব চলচ্চিত্রে গীত গানের [ শিল্পী: কাজী নজরুল ইসলাম ও মাস্টার প্রবোধ] সুরানুসারে-কৃত স্বরলিপিটি নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি আটচল্লিশতম খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। [নমুনা]
- ইদ্রিস আলী। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ মুক্তি-প্রাপ্ত ধ্রুব চলচ্চিত্রে গীত গানের [ শিল্পী: কাজী নজরুল ইসলাম ও মাস্টার প্রবোধ] সুরানুসারে-কৃত স্বরলিপিটি নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি আটচল্লিশতম খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: চলচ্চিত্রের গান। [ভক্তি (সনাতন ধর্ম, বৈষ্ণব, কৃষ্ণ-বন্দনা)]
- সুরাঙ্গ: কীর্তনাঙ্গ