আমার প্রাণের দ্বারে ডাক দিয়ে কে যায় বারে বারে (amar praner dare dak diye ke jay bare bare)

আমার প্রাণের দ্বারে ডাক দিয়ে কে যায় বারে বারে।
তাঁর নূপুর-ধ্বনি রিনি ঝিনি বাজে বন-পারে॥
        নিঝুম রাতে ঘুমাই যবে
        সে ডাকে আমায় বেণুর রবে,
আমি জল নিতে যাই নদী তটে এক্‌লা নাম ধ’রে্ সে ডাকে
ধরতে গেলে পালিয়ে সে যায় বন-পথের বাঁকে।
        বিশ্ব-বধূর মনোচোরা
        ধরতে সে চায়, দেয় না ধরা,
আমি তা'রি স্বয়ম্বরা, আমি সঁপেছি প্রাণ তারে॥

  • রচনাকাল ও স্থান:  গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ‌এপ্রিল মাসে (চৈত্র ১৩৪০-বৈশাখ ১৩৪১) টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ৩৪ বৎসর ছিল ১০ মাস।
  • গ্রন্থ:
    • গানের মালা
      • প্রথম সংস্করণ [আশ্বিন ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ)। বাউল-লোফা।]
      • নজরুল রচনাবলী ষষ্ঠ খণ্ড [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯, জুন ২০১২। গানের মালা। ৭৬। বাউল-লোফা। পৃষ্ঠা ২৩৮-২৩৯]
  • রেকর্ড: টুইন। ‌এপ্রিল ১৯৩৪ (চৈত্র ১৩৪০-বৈশাখ ১৩৪১)। এফটি ৩০৮০। শিল্পী: মিস লীলা[শ্রবণ নমুনা]
     
  • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: আহসান মুর্শেদ। [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি ছেচল্লিশতম খণ্ড। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট । ফাল্গুন ১৪২৫/ফেব্রুয়ারি ২০১৯] পৃষ্ঠা: ২৪-২৬।  [নমুনা]
     
  • পর্যায়:
    • বিষয়াঙ্গ: বাউল দর্শন
    • সুরাঙ্গ: বাউল
    • তাল: লোফা (ছোট)
    • গ্রহস্বর: গা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।