বসিয়া নদী-কূলে, এলোচুলে কে উদাসিনী (boshiya nodikule elochule ke udashini)

বসিয়া নদী-কূলে, এলোচুলে              কে উদাসিনী
কে এলে, পথ ভুলে, এ অকূলে           বন-হরিণী॥ 
কলসে জল ভরিয়া চায় করুণায়          কূল-বধূরা,
কেঁদে যায় ফুলে, ফুলে, পদমূলে         সাঁঝ-তটিনী॥ 
দলিয়া কত ভাঙা-মন, ও চরণ,           করেছ রাঙা
কাঁদায়ে কত না দিল্‌, এলে নিখিল       মন-মোহিনী॥ 
হারালি গোধূলি-লগন কবি,                কোন্‌ নদী কিনারে,
একি সেই স্বপন-চাঁদ, পেতেছে ফাঁদ    প্রিয়ার সতিনী॥ 

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল প্রগতি পত্রিকা 'মাঘ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ২৭ বৎসর ৮ মাস।
     
  • পত্রিকা: প্রগতি। মাঘ ১৩৩৪(জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ১৯২৮)
  • গ্রন্থ:
    • বুলবুল 
      • প্রথম সংস্করণ [কার্তিক ১৩৩৫ বঙ্গাব্দ। গান ১৭। কালাংড়া-কাওয়ালি]
      • নজরুল-রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড [বাংলা একাডেমী, ফাল্গুন ১৪১৩। ফেব্রুয়ারি ২০০৭। বুলবুল। গান ১৭।  কালাংড়া-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ১৬৪]
  • রেকর্ড সূত্র: মেগাফোন। ফেব্রুয়ারি ১৯৩৩ (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৩৯ )। জেএনজি ৪৫। শিল্পী: আব্বাসউদ্দীন আহমদ। [শ্রবণ নমুনা]
  • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:  সুধীন দাশ। [ নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, পঞ্চম খণ্ড। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা] ২০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ১০৩-১০৬।  [নমুনা]

     

  • পর্যায়:

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।