হেলে দুলে চলে বন-মালা গলে গোঠ-বিহারী বনে বনমালী সাজে।
বঙ্কিম শিখী পাখা শোভিত অলক চন্দন তিলক ললাটে রাজে॥
পথের ধুলি হরি চরণ পরশে
হল সুরভিত হরি-চন্দন হরষে,
নিখিল-ভক্ত-প্রাণ চরণে নূপুর হয়ে রুমু ঝুমু বাজে॥
তৃণ নাহি পরশে উচাটন ধেনু সব
বংশী-বট-তলে শোনে শ্যাম বেণুরব,
অপরূপ অভিনব প্রেম অনুভব, জাগে ব্রজ-গোপীকার প্রাণের মাঝে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল (চৈত্র ১৩৪২-বৈশাখ ১৩৪৩) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর ১০ মাস।
- গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ২১৫৮। পৃষ্ঠা: ৬৪৯-৬৫০]
- রেকর্ড: এইচএমভি [এপ্রিল ১৯৩৬ (চৈত্র ১৩৪১-বৈশাখ ১৩৪২)। এন ৯৭০৯। শিল্পী: মৃণালকান্তি ঘোষ ও মাণিকমালা]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
- পর্যায়
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [সনাতন হিন্দু ধর্ম, বৈষ্ণব]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের গান
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: না