আমি ময়নামতীর শাড়ি দেব (ami moyna motir sari debo)
আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো, চলো আমার বাড়ি
ওগো ভিনগেরামের নারী
তোরে সোনাল ফুলের বাজু দেবো চুড়ি বেলোয়ারি॥
তোরে বৈঁচী ফুলের পৈঁচী দেবো কলমিলতার বালা,
গলায় দেব টাটকা-তোলা ভাঁট ফুলেরই মালা
রক্ত-শালুক দিবো পায়ে, পরবে আলতা তা'রি॥
হলুদ-চাঁপার বরণ কন্যা এসো আমার নায়
সরষে ফুলের সোনার রেণু মাখাবো ওই গায়!
ঠোঁটে দিবো রাঙা পলাশ মহুয়া ফুলের মউ,
বকুল-ডালে ডাকবে পাখি, 'বউ গো কথা কও!'
আমি সব দিবো গো, যা পারি আর যা দিতে না পারি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। বুলবুল পত্রিকার পৌষ ১৩৪০ (ডিসেম্বর ১৯৩৩-জানুয়ারি ১৯৩৪)] সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ৬ মাস।
- গ্রন্থ:
- গানের মালা।
- প্রথম সংস্করণ [আশ্বিন ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ)। ভাটিয়ালি-কার্ফা। ]
- নজরুল রচনাবলী। জন্মশতবর্ষ সংকলন ষষ্ঠ খণ্ড। বাংলা একাডেমী, ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯, জুন ২০১২। গানের মালা ২৯। ভাটিয়ালি-কার্ফা পৃষ্ঠা ২০০-২১০]
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা ২২০৬। তাল: কাহারবা। পৃষ্ঠা: ৬৬৩]
- নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, আটচল্লিশতম খণ্ড। স্বরলিপিকার: ইদ্রিস আলী। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, কার্তিক ১৪২৬। নভেম্বর ২০১৯। পৃষ্ঠা: ৬৮-৭২ [নমুনা]
- গানের মালা।
- পত্রিকা:
- বুলবুল [পৌষ ১৩৪০ (ডিসেম্বর ১৯৩৩-জানুয়ারি ১৯৩৪)]
- ছায়াবীথি [শ্রাবণ ১৩৪১ (জুলাই-আগষ্ট ১৯৩৪)]
- রেকর্ড: এইচ,এম.ভি. [ডিসেম্বর ১৯৩৪ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪১ )]। এন. ৭৩১৪। শিল্পী: সুধীর দত্ত। সুরকার: নজরুল ইসলাম।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- ইদ্রিস আলী। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রকাশিত গানের [শিল্পী: সুধীর দত্ত] সুরানুসারে স্বরলিপিটি নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি আটচল্লিশতম খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। পৃষ্ঠা: ৮৯-৯৪ [নমুনা]
- ইদ্রিস আলী। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে প্রকাশিত গানের [শিল্পী: সুধীর দত্ত] সুরানুসারে স্বরলিপিটি নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি আটচল্লিশতম খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। পৃষ্ঠা: ৮৯-৯৪ [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: ভাটিয়ালি
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: সা