এলো কৃষ্ণ কানাইয়া তমাল বনে সাজো ঝুলনের সাজে (elo krishnokanaiya tomal bone)

এলো কৃষ্ণ কানাইয়া তমাল বনে সাজো ঝুলনের সাজে
তারে গোপ বালিকার মালা পরাব আজি এ রাখাল রাজে॥
নব নীপমালা পরি আসিল কিশোর হরি
বাজিল ঘন মেঘে বাঁশরি বৃষ্টিতে নূপুর বাজে॥
সে এসেছে ঐ চন্দন মন্থন তনু গোপী বরণ এসেছে
নীল লাবনিতে ছাইয়া অবনি বিদ্যুত হাসি হেসেছে।
ঘনঘটা গগনে দোলা লাগায় মনে মনে।
দোলা লেগেছে, নয়নে মনে দোলা লেগেছে
শয়নে স্বপনে দোলা লেগেছে 
 বাঁধো বাঁধো ঝুলনা
খোঁপায় পরিয়া দোপাটি মালিকা সাজো সাজো অতুলনা
নির্দয় হৃদয়হীনে বাঁধিব হৃদয়মাঝে॥

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের মে (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৩৪১) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি এই গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করেছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ১১ মাস।
     
  • রেকর্ড সূত্র:
    • এইচএমভি। মে ১৯৩৪ (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৩৪১)।‌  পি ১১৭৮৫। শিল্পী: আঙ্গুরবালা ]
    • ৭ আগষ্ট ১৯৩৪ (মঙ্গলবার ২২ শ্রাবণ ১৩৪২) এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের একটি চুক্তি সাক্ষরিত হয়।
    • টুইন। আগষ্ট ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের (শ্রাবণ -ভাদ্র ১৩৪৩)।টুইন। এফটি ৪৫২৭ শিল্পী: আঙ্গুরবালা [শ্রবণ নমুনা]
       
  • স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: সুধীন দাশ। [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, সপ্তদশ খণ্ড। প্রথম সংস্করণ। নজরুল ইন্সটিটিউট আষাঢ়, ১৪০৩/ জুন, ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ। সপ্তম গান। রেকর্ডে আঙ্গুরবালার গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে] [নমুনা]
    • পর্যায়:
      • বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণব)
      • সুরাঙ্গ: ঝুলন
        • তাল: তালফেরতা
        • গ্রহস্বর:  গমা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।