এলো ফুল-দোল ওরে এলো ফুল দোল আনো রঙ-ঝারি (elo ful-dol ore )
রাগ: ভৈরবী-পিলু, তাল: কাওয়ালি
এলো ফুল-দোল ওরে এলো ফুল দোল আনো রঙ-ঝারি।
অশোকমঞ্জরি অলকে পরি এসো গোপ-নারী॥
ঝরিছে আকাশে রঙের ঝরনা
হায় শ্যামা ধরণী হ’ল আবির-বরণা,
ত্যজি’ গৃহ-কাজ এসো চল-চরণা ─ ডাকে গিরিধারী॥
পরাগ-আবির হানে বনবালা সুরের পিচকারি হানিছে কুহু,
রঙিন্ স্বপন রাতের ঘুমে অনুরাগ-রং ঝরে মনে মুহু মুহু।
রাঙে গিরি-মল্লিকা রঙিন বর্ণে,
রাতের আঁচল ভরে জোছনার স্বর্ণে
কুলের কালি সখি দেবে ধুয়ে রাঙা পিচ্কারি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের জুন (জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৪১ খ্রিষ্টাব্দ) মাসে টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে এই গানের একটি রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ৩৫ বৎসর ছিল ১ মাস।
- রেকর্ড: টুইন। [মে ১৯৩৪ (বৈশাখ-আষাঢ় ১৩৪১ খ্রিষ্টাব্দ)। এফটি ৩১৬০। শিল্পী মাস্টার কমল
- গ্রন্থ: গানের মালা। প্রথম সংস্করণ আশ্বিন ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ)। ৮৪। ভৈরবী-পিলু-কাওয়ালি]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সুধীন দাশ [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, আটাশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। আষাঢ়, ১৪১৩/জুলাই ২০০৬] ষষ্ঠ গান। [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণব]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: সপা