এসো ঠাকুর মহুয়া বনে ছেড়ে বৃন্দাবন (esho thakur mohuya bone chhere brindabon)

        এসো ঠাকুর মহুয়া বনে ছেড়ে বৃন্দাবন,
        ধেনু দেব বেণু দেব মালা চন্দন॥
        কেঁদে কেঁদে কয়লা খাদে যমুনা বহাব;
        পলাশ বনে জাগরণে নিশি পোহাব
        রাধা হয়ে বাঁধা দেব আমার প্রাণ মন॥
মোর   নটকান রঙ শাড়ির আঁচল ছিঁড়ে,
        পীত ধড়া পরাব, নীল অঙ্গ ঘিরে।
        পিয়াল ডালে দোলনা বেঁধে দুলিব দুজন॥
        ভাসুর-শ্বশুর দ্যাখে যদি করব নাকো লাজ
        বলব আমার শ্যামের বাঁশি বাজ রে আবার বাজ
শ্যাম  তোমার লাগি জাতি কুল দিব বিসর্জন॥

  • রচনাকাল ও স্থান:  গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ ১৩৪৮) মাসে হিন্দুস্তান রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪২ বৎসর ৭ মাস।
     
  • রেকরড: হিন্দুস্থান। ডিসেম্বর ১৯৪১ (অগ্রহায়ণ -পৌষ ১৩৪৮)। এইচ ৯৭১। শিল্পী: কালীপদ সেন। সুর: নিতাই ঘটক। [শ্রবণ নমুনা]  [কানিজ সিম্পি (শ্রবণ নমুনা)]
     
  • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সালাউদ্দিন আহ্‌মেদ [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, পঁচিশতম খণ্ড,  নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ভাদ্র, ১৪১২/আগস্ট ২০০৫  খ্রিষ্টাব্দ] অষ্টম গান। [নমুনা]
  • সুরকার: নিতাই ঘটক
     
  • পর্যায়:
    • বিষয়াঙ্গ: ভক্তি ও প্রেম
    • সুরাঙ্গ: ঝুমুর
    • তাল: দ্রুত দাদরা
    • গ্রহস্বর: গা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।