তুমি এলে কে গো চির-সাথী অবেলাতে (tumi ele ke go chiro-sathi obelate)

তুমি       এলে কে গো চির-সাথী অবেলাতে
যবে       ঝুরিছে সন্ধ্যামণি আঙিনাতে।
ওগো     কে এলে গো চির-সাথী অবেলাতে॥
            রোদের দাহে এলে স্নিগ্ধ-বাস ফুল-রেণু
            নিঝুম প্রাণে এলে বাজায়ে ব্যাকুল বেণু
ওগো     চাঁদের তিলক এলে আঁধার রাতে।
ওগো     কে এলে গো চির-সাথী অবেলাতে॥
            ফুল ঝরার বেলা এলে মোর শেষ অতিথি
            কাঁদে হা হা স্বরে রিক্ত কানন-বীথি।
            এলে রে মরুভূমে পিয়াসি চকোর মোর
            শুক্লাতিথির শেষে কাঁদিতে এলে চকোর।
(তুমি)    আসিলে জীবন-সাঁঝে ঘুম ভাঙাতে।
ওগো     কে এলে গো চির-সাথী অবেলাতে॥

  • রচনাকাল ও স্থান:  গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৩৯) মাসে গানটি প্রথম টুইন রেকর্ড কোম্পানিতে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ৫ মাস।
     
  • গ্রন্থ:
    • গীতি-শতদল
      • প্রথম সংস্করণ [বৈশাখ ১৩৪১। এপ্রিল ১৯৩৪। গান সংখ্যা ৫০। বেহাগ-খাম্বাজ-দাদরা]।
      • নজরুল রচনাবলী, পঞ্চম খণ্ড [বাংলা একাডেমী। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গীতি-শতদল। গান সংখ্যা ৫০। বেহাগ-খাম্বাজ। পৃষ্ঠা ৩৩১]
  • রেকর্ড: টুইন [নভেম্বর ১৯৩২ (কার্তিক-অগ্রহায়ণ ১৩৩৯)। এফটি ২২৮৯। শিল্পী: ধীরেন দাস][শ্রবণ নমুনা]
     
  • স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: সুধীন দাশনজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (নবম খণ্ড)। প্রথম প্রকাশ, তৃতীয় মুদ্রণ [কবি নজরুল ইন্সটিটিউট। ২ পৌষ, ১৩৯৯ বঙ্গাব্দ/ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ। নবম গান]  [নমুনা]
     
  • পর্যায়
    • গ্রহস্বর: গা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।