তুমি হাতখানি যবে রাখ মোর হাতের পরে (tumi haatkhani jobe mor haate pore)
তুমি হাতখানি যবে রাখ মোর হাতের পরে
মোর কণ্ঠ হ'তে সুরের গঙ্গা ঝরে॥
তব কাজল-আঁখির ঘন পল্লব তলে
বিরহ মলিন ছায়া মোর যবে দোলে
তব নীলাম্বরীর ছোঁয়া লাগে যেন সেদিন নীলাম্বরে॥
যেদিন তোমারে পাই না কাছে গো পরশন নাহি পাই,
মনে হয় যেন বিশ্ব ভুবনে কেহ নাই, কিছু নাই।
অভিমানে কাঁদে বক্ষে সেদিন বীণ
আকাশ সেদিন হয়ে যায় বাণী হীন
যেন রাধা নাই, আর বৃন্দাবনে গো সব সাধ গেছে ম'রে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় নি। ১৯৪৪ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৫১) মাসে, এইচএমভি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪৫ বৎসর ৪ মাস।
- রেকর্ড: এইচএমভি [অক্টোবর ১৯৪৪ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৫১)। রেকর্ড নম্বর ২৭৪৭১। শিল্পী: কমল দাশগুপ্ত। সুরকার: কমল দাশগুপ্ত][শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: আহসান মুর্শেদ [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, ছাব্বিশ খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। আশ্বিন, ১৪১২ বঙ্গাব্দে /সেপ্টেম্বর ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ] অষ্টম গান। [নমুনা]
- সুরকার: কমল দাশগুপ্ত
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: পা