তোমায় দেখি নিতুই চেয়ে চেয়ে (tomay dekhi nitui cheye cheye)

স্ত্রী     :  তোমায় দেখি নিতুই চেয়ে চেয়ে
           ওগো অচেনা বিদেশি নেয়ে॥
পুরুষ  :  যেতে এই পথে তরী বেয়ে
           দেখি নদীর ধারে তোমায় বারে বারে
                       সজল কাজল বরণী মেয়ে॥
স্ত্রী     :  তোমার তরণীর আসার আশায়
           বসে থাকি কূলে কলস ভেসে যায়।
পুরুষ  :  তুমি পরো যে শাড়ি ভিন গাঁয়ের নারী
           আমি নাও বেয়ে যাই তারি সারি গান গেয়ে।
স্ত্রী     :  গাগরির গলায় মালা জড়ায়ে
           দিই তোমার তরে বঁধু স্রোতে ভাসায়ে॥
পুরুষ  :  সেই মালা চাহি’, নিতি এই পথে গো
                                 আমি তরী বাহি।
উভয়ে :  মোরা এক তরীতে একই নদীর স্রোতে
                                 যাব অকূলে ধেয়ে॥

  • রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ১২ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার ২৬ অগ্রহায়ণ ১৩৪২) টুইন রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের চুক্তি হয়েছিল। এই চুক্তিতে এই গানটি ছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর ৫ মাস।
     
  • রেকর্ড:
    • টুইন রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের চুক্তি [১২ ডিসেম্বর ১৯৩৫ (বৃহস্পতিবার ২৬ অগ্রহায়ণ ১৩৪২)]
    • টুইন [জানুয়ারি ১৯৩৬ (পৌষ-মাঘ ১৩৪২)। এফটি ৪২১৫। শিল্পী: ইন্দু সেন ও রেণুবালা] [শ্রবণ নমুনা]
       
  • স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সালাউদ্দিন আহ্‌মেদ [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, পঁচিশতম খণ্ড,  নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ভাদ্র, ১৪১২/আগস্ট ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ] ১৫ সংখ্যক গান।[নমুনা]
     
  • পর্যায়:
    • বিষয়াঙ্গ: প্রেম
    • সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের গান
    • তাল: তালফেরতা (দ্রুত দাদরা/কাহারবা)
    • গ্রহস্বর: গা

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।