সোনার বরণ কন্যা গো, এসো আমার সোনার নায়ে (sonar boron konna go)
পুরুষ : সোনার বরণ কন্যা গো, এসো আমার সোনার নায়ে
চল আমার বাড়ি
স্ত্রী : ওরে অচিন দেশের বন্ধুরে,
তুমি ভিন্ গেরামের নাইয়া আমি ভিন্ গেরামের নারী।
পুরুষ : গয়না দিব বৈচী খাড়ু শাড়ি ময়নামতীর।
স্ত্রী : গয়না দিয়ে মন পাওয়া যায় না কুলবতীর।
পুরুষ : শাপলা ফুলের মালা দেব রাঙা রেশমি চুড়ি।
স্ত্রী : ঐ মন-ভুলানো জিনিস নিয়ে (বন্ধু) মন কি দিতে পারি?
পুরুষ : (তুমি) কোন্-সে রতন চাও রে কন্যা, আমি কি তা জানি?
স্ত্রী : তোমার মনের রাজ্যে আমি হ’তে চাই রাজরানী।
দ্বৈত : হইও সাক্ষী তরুলতা পদ্মা নদীর পানি (আরে ও)
(আজি) কূল ছাড়িয়া দু’টি প্রাণী অকূলে দিল পাড়ি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের মে (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৫) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর ১১ মাস রচিত হয়েছিল।
- রেকর্ড: এইচএমভি [মে ১৯৩৮ (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৫)। এন ১৭০৭১। শিল্পী: রতন মাঝো (গিরীন চক্রবর্তী) ও ফুলকুমারী (হরিমতী)। সুর: গিরীন চক্রবর্তী][শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সেলিনা হোসেন [একবিংশ খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা] ২৪ সংখ্যক গান। [নমুনা]
- সুরকার: নজরুল ইসলাম
- পর্যায়: