তুমি ফুল আমি সুতো গাঁথিব মালা (tumi ful ami shuto ganthibo mala)
পুরুষ :তুমি ফুল আমি সুতো গাঁথিব মালা
স্ত্রী : সহিতে হবে মোরে সুচির জ্বালা॥
পুরুষ :দুলিবে গলে মোর বুকের’ পরে
স্ত্রী : ফেলে দিবে বাসি হলে নিশি-ভোরে
বন-কুসুম ঝরি বনে নিরালা॥
পুরুষ :তব কুঞ্জ-গলি আসে দখিন-হাওয়া আসে চপল অলি
স্ত্রী : তা’রা রূপ-পিয়াসি তা’রা ছিঁড়ে না কলি।
তা’রা বনের বাহিরে মোরে নেবে না কালা।
পুরুষ : তবে চলিয়া যাই আমি নিরাশা ল’য়ে
স্ত্রী : না, না, যেয়ো না যেয়ো না, থাক গো বুকে শিশির হয়ে।
পুরুষ : এসো নব প্রেমে করি বন উজালা।
দ্বৈত : এসো নব প্রেমে করি বন উজালা॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯) প্রকাশিত 'বনগীতি' গ্রন্থে গানটি প্রথম অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ৪ মাস।
- গ্রন্থ:
- বনগীতি
- প্রথম সংস্করণ [১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ অক্টোবর (রবিবার ২৭ আশ্বিন ১৩৩৯)। ডুয়েট গান। পৃষ্ঠা: ৫৮
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ। পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী। ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। বনগীতি। ৩৮ সংখ্যক গান। ডুয়েট গান। পৃষ্ঠা ২০০-২০১]
- বনগীতি
- রেকর্ড: টুইন [ডিসেম্বর ১৯৩২ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৩৯)]। এফটি ২৩২২। শিল্পী: ধীরেন দাস ও মানিকমালা। [শ্রবণ নমুনা]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: রশিদুন্ নবী। নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (বিংশ খণ্ড)। [কবি নজরুল ইন্সটিটিউট] নবম গান [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: স্বকীয়
- তাল: কাহারবা
- গ্রহস্বর: মগা