প ( বর্ণানুক্রমিক সূচি )

পউষ এলো গো 
পঞ্চ প্রাণের প্রদীপ শিখায় 
পড়েছ ফাঁদায় হে, এই বারে, সভার মাঝে
পতিত উধারণ জয় নারায়ণ
পথ চলিতে যদি চকিতে 
পথ-ভোলা কোন্‌ রাখাল ছেলে 
পথ হারা পাখি কেঁদে ফিরে একা 
পথিক ওগো চলতে পথে তোমায় আমায় 
পথিক বন্ধু এসো এসো 
পথে কি দেখ্‌লে যেতে (আমার গৌর) 
পথে পথে কে বাজিয়ে চলে 
পথে পথে ফের সাথে 
পথের দেখা এ নহে গো বন্ধু 
পথের সঙ্কটে কন্টকে সখি 
পদ্মদীঘির ধারে ধারে ঐ 
পদ্মা-মেঘনা-বুড়িগঙ্গা 
পদ্মার ঢেউ রে 
পয়সা হলো দেশের রাজা, যাই বলিহারী 
পর হবে তোর আপন জনে 
পরজনম থাকে যদি সেথায়
পরজনমে দেখা হবে প্রিয় 
পরজনমে যদি আসি এ ধরায় 
পরদেশী আয়া হুঁ দরিয়া কে পার 
পরদেশী প্রিয়তম,এসো ফিরে 
পরদেশী বধুঁ!ঘুম ভাঙায়ো চুমি' আঁখি 
পরদেশী বঁধুয়া, এলে কি এতদিনে 
পরদেশী মেঘ যাও রে ফিরে 
পরনে শাড়ি লিব, না লিব গয়না 
পরম পুরুষ সিদ্ধ যোগী 
পরমা প্রকৃতি দুর্গে শিবে 
পরমাত্মা নহ তুমি
পরাজিত হ'ল অপারাজিতার কাছে 
পরান-প্রিয়! কেন এলে অবেলায় 
পরান হরিয়া ছিলে পাশরিয়া
পরি' জাফরানি ঘাগরি
পরো সখি মধুর বধূ-বেশ 
পরো পরো চৈতালী-সাঁঝে 
পলাশ ফুলের গেলাস ভরি'
পলাশ ফুলের মউ পিয়ে ঐ 
পলাশ-মঞ্জরি পরায়ে দে লো মঞ্জুলিকা 
পাঁচ-মিশালী শালীর পাল 
পাকা ধানের গন্ধ-বিধুর হেমন্তের 
পাঠাও বেহেশ্‌ত্‌ হতে 
পানসে জোছ্‌নাতে কে চল 
পাপিয়া আজ কেন ডাকে সখি 
পাপিয়া গেছে কবে পরদেশে
পাপী তাপী সব ত্যর্‌লে 
পাপে তাপে মগ্ন আমি 
পায়ে বিঁধেছে কাঁটা 
পায়ের বেড়ি কাটল্‌ না তোর 
পায়েলা বোলে রিনিঝিনি 
পার কর, পার কর আল্লা রব্বেল বারি 
পালা রে, পালা রে পাখি, বনে আসছে পাখমারা 
পালাস না রে, পালাস না রে সর্বহারার দল 
পালিয়ে তুমি বেড়াবে কি এমনিভাবে 
পাল্লা-সাথে লেটোর ল্যাঠা লাগলো 
পাল্লু ছোড়ো সজন ঘর যানা রে 
পাষাণ-গিরির বাঁধন টুটে 
পাষাণ যদি হতে তুমি 
পাষাণী মেয়ে! আয়, আয় বুকে আয় 
পাষাণের ভাঙালে ঘুম 
পিউ পিউ পিউ বোলে পাপিয়া
পিউ পিউ বিরহী পাপিয়া বোলে 
পিউ পিউ বোলে পাপিয়া 
পিও পিও হে প্রিয় শরাব পিও
পিও শরাব পিও 
পিছল পথে কুড়িয়ে গেলাম 
পিয়া গেছে কবে পরদেশ
পিয়া পাপিয়া পিয়া বোলে 
পিয়া পিয়া পিয়া-পাপিয়া পুকারে 
পিয়া পিয়া মোরে ভোল 
পিয়াল তরুতে হেরিয়াছিল
পিয়াল ফুলের পিয়ালায় বঁধু
পিয়াসি প্রাণ তারে চায় 
পিরিত হলো শূল গো, পিরিত হলো শূল 
পীর, সালাম করি, তব চরণে 
পুঁথির বিধান যাক পুড়ে তোর 
পুণ্য মোদের মায়ের আসন
পুণ্যতোয়া ভাগীরথী নীরে করি স্নান, করি সূর্য বন্দনা 
পুব সাগরে ডুব দিয়ে ঐ
পুবান হাওয়া পশ্চিমে যাও কাবার পথে বইয়া 
পুবালি পবনে বাঁশি বাজে 
পূরবের তরুণ অরুণ পূরবে
পুষ্পধনুর ইঙ্গিতে হায় 
পুষ্পিত মোর তনুর কাননে
পূছনা ক্যা হ্যায় 
পূজা দেউলে মুরারি শঙ্খ নাহি বাজে 
পৃথিবী ভ্রমিবে ঘোড়া আপনার মনে
পেয়ে আমি হারিয়েছি গো 
পেয়ে কেন নাহি পাই হৃদয়ে মম 
পোহাল পোহাল নিশি খোল গো আঁখি
প্যকড় গ্যয়ে দিল কে চোর রে 
প্রজাপতি! প্রজাপতি! 
প্রণমামী শ্রীদুর্গে নারায়ণী 
প্রণমি তোমায় বনদেবতা
প্রণাম করি সর্বজনে, আজি এ লেটোর আসরে 
প্রণাম প্রণাম ও হে দেবরাজ 
প্রতিজ্ঞার কথা মন্ত্রীসূত, নাই স্মরণ আমার 
প্রথম পার্থ মোর, চল মোর সাথে 
প্রথম প্রদীপ জ্বালো
প্রথম যৌবনে এই প্রথম বিরহ 
প্রদীপ কি জ্বলিল আবার
প্রদীপ নিভায়ে দাও 
প্রভাত বীণা তব বাজে হে 
প্রভু তোমাতে যে করে প্রাণ নিবেদন (তোমাতে যে করে) 
প্রভু তোমারে খুঁজিয়া মরি 
প্রভু প্রভু প্রভু প্রভু কেন সৃজিলে মোরে 
প্রভু রাখ এ মিনতি ত্রিভুবন-পতি 
প্রভু সংসারেরি সোনার শিকল (সংসারেরি সোনার শিকল) 
প্রমীলা প্রিয়ে, রণে যাব দাও 
প্রাণ চায় চোখে চাহিতে পার না 
প্রাণ নিয়ে নিঠুর খেলা 
প্রাণ বন্ধু রে! তোমার জন্যে 
প্রাণে জাগে হিন্দোল 
প্রাণে দিও না ব্যথা, ও হে রাধা বিনোদিনী 
প্রাণের ঠাকুর লীলা করে (মোর লীলাময় লীলা করে) 
প্রাণের প্রিয়তম যাহা কি্ছু তোমার
প্রিয় এমন রাত যেন যায় না বৃথাই
প্রিয় কোথায় তুমি কোন গহনে 
প্রিয় তব গলে দোলে যে হার 
প্রিয় তুমি কোথায় আজি 
প্রিয়, তুমি হবে ঘোড়া, আমি হব তোমার সওয়ারি 
প্রিয় মুহরে-নবুয়ত-ধারী হে হজরত 
প্রিয় যাই যাই ব'লো না 
প্রিয়তম এত প্রেম দিও না গো 
প্রিয়তম এসো ফিরে
প্রিয়তম হে,আমি যে তোমারি 
প্রিয়তম হে, বিদায়
(প্রিয়া) স্বপনে এসো নিরজনে
প্রিয়ে ! বলি , ও প্রিয়ে 
প্রেম অনুরাগ শ্রী কান্তি মধুর 
প্রেম অনুরাগে শ্রী-মুখ উজ্জ্বল 
প্রেম অন্ধ হে ভিখারি 
প্রেম আমার জাতি লাজ কুল 
প্রেম আর ফুলের জাতি কূল নাই 
প্রেম ক্যাটারী ল্যগ গ্যয়ি তোরে কারী কারী 
প্রেম নগরকা ঠিকানা করলে 
প্রেম পাশে পড়লে ধরা 
প্রেমের গোকুলে কুটির বাঁধিব গো 
প্রেমের প্রভু ফিরে এসো 
প্রেমের হাওয়া বইল যখন (বইল যখন প্রেমের)

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।