এ (বর্ণানুক্রমিক সূচি)
এ আঁখি জল মোছ প্রিয়া
এ কি অপরূপ যুগল-মিলন
এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায়
এ কি অপরূপ রূপের কুমার
এ কি অসীম পিয়াসা
এ কি এ মধু শ্যাম বিরহে
এ কি? ঐ ঐ দূরে, কর্ণ পাশে জননীরে দেখি
এ কি? পাণ্ডব জননী! তুমি হেথা, মোর কাছে
এ কি হেরি! রণভূমে, ধূলায় পড়ে
এ কী বেদনার উঠিয়াছে ঢেউ
এ কী হাড়-ভাঙা শীত এলো মামা
এ কুঞ্জে পথ ভুলি কোন্
এ কূল ভাঙে ও কূল গড়ে
এ কোথায় আসিলে হায়, তৃষিত ভিখারি
এ কোন্ পাগল পথিক ছুটে এলো
এ কোন্ মধুর শরাব দিলে
এ কোন্ মায়ায় ফেলিলে আমায়
এ ঘনঘোর রাতে
এ ঘোর শ্রাবণ-দিন কাটে কেমনে
এ ঘোর-শ্রাবণ-নিশিকাটে কেমনে
এ জনমে মোদের মিলন
এ তো ঘুম নয় সই
এ দুর্দিন রবে না তোর
এ দেবদাসীর পূজা লহ
এ নহে বিলাস বন্ধু
এ বাসি বাসরে আসিলে কে গো ছলিতে
এই আমাদের বাংলাদেশ
এই কাঞ্চন নগরের বাদ্শা
এই কি রে সেই আর্যাবর্ত
এই গাধার খাটুনির চেয়ে (অনেক ভালো দাদার)
এই তো তোমার কমলা বাছুরী, পেলে ভেদি কাঁটা বন
এই দেশ কার? তোর নহে আর
এই দেহেরই রঙমহলায়
এই নীরব নিশীথ রাতে
এই পৃথিবীতে এত শক্তির খেলা (পৃথিবীতে এত)
এই বাংলাদেশে, আমরা দু'জন একমন এক প্রাণ
এই বিশ্বে আমার সবাই চেনা
এই বেলা নে ঘর ছেয়ে' (এই দেশটা ভীষণ মূর্খ)
এই ভারতে নাই যাহা
এই যুগল মিলন দেখ্ব ব'লে
এই রইল তোর সাধের বসন
এই শিকল পরা ছল
এই সুন্দর ফুল সুন্দর ফল
এক বাণে, রে পিশাচ করিব সংহার
একটুখানি দাও অবসর (মোরে একটুখানি দাও অবসর)
একডালি ফুলে ওরে
একদা এক হাড়ের গলা বাঘ ফুটিয়াছিল
একদা তুমি আগা দৌড় কে ভাগা
একদা সব সুরাসুরের খেয়াল হল
এক্লা গানের পায়রা উড়াই
একলা জাগি তোমার বিদায়
একলা ভাসাই গানের কমল
একাকিনী বিরহিনী জাগি
একাদশীর চাঁদ রে ওই
একি! একি বিপদ!! একি বিপদ দয়াল নারায়ণ
একি! কিছুই বুঝিতে নারি! কর্ণ অগ্রজ সহোদর
একি দেবী, তব এ চরণপদ্ম, মোর চরণসম
একি সুরে (কোন্ সুরে) তুমি গান শুনালে
একে একে সব মেরেছিস
একে এবার রোগে ধরেছে
একেলা গোরী জল্কে চলে গঙ্গাতীর
একেলা ঢুলিয়া ঢুলিয়া কে যায়
এখন জানিনু আমি নহে সূত সুত
এখনো ওঠেনি চাঁদ
এখনো দোলন-চাঁপার বনে কুহু পাপিয়া
এখনো মেটেনি আশা
এত কথা কি গো কহিতে জানে
এত করে বুঝাইলাম, তবু বুঝলি না কেনে
এত জল ও-কাজল চোখ
এত দিনে ধরা দিলে বনের পাখি
এত বড় নাম, নাহি বলিবারে পারি
এতো একা চন্দ্রমণি
এনেছ রূপের সুধা, তনুর পেয়ালা ভরি'
এবার নবীন-মন্ত্রে হবে জননী তোর উদ্বোধন
এবার যখন উঠবে সন্ধ্যাতারা
এবারের পূজা মাগো দশভূজা [ব্ল্যাক আউট]
এবারের পূজা মাগো দশভূজা [এবারের পূজা]
এমন মধুর ক'রে কি তোমারে
এমনি মধুর ক্ষণে প্রিয়তম
এয়সন গড়বড় ঝালে ওয়ানা
এরি লাগি তপস্যা কি
এলে কি বঁধু ফুল-ভবনে
এলে কি স্বপন-মায়া
এলে তুমি কে, কে ওগো
এলো আবার ঈদ ফিরে
এলো ঈদল-ফেতর এলো ঈদ ঈদ ঈদ
এলো এলো রে ঐ সুদূর বন্ধু এলো
এলো এলো রে বৈশাখী ঝড়
এলো এলো শবেরাত
এলো ঐ পূর্ণ শশী ফুল-জাগানো
এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত
এলো ঐ শারদ রাতি
এলো কৃষ্ণ কানাইয়া তমাল বনে
এলো খোঁপায় পরিয়ে দে
এলো ফুল-দোল ওরে
এলো ফুলের মরশুম
এলো ফুলের মহলে ভ্রমরা গুন্গুনিয়ে
এলো বরষা শ্যাম সরসা প্রিয়-দরশা
এলো মিলন-রাতি
এলো রমজানেরি চাঁদ
এলো রে এলো ঐ রণ-রঙ্গিণী
এলো রে শ্রী দুর্গা
এলো শারদশ্রী কাশ-কুসুম-বসনা
এলো শিবানী-উমা এলো
এলো শোকের সেই
এলো শ্যামল কিশোর
এসে হাওড়ার হাটে
এসেছি তব দ্বারে
এসেছে ন'ব্নে বুড়ো
এসেছে রে অধর্মের আজ
এসো অষ্টমী-পূর্ণচন্দ্র!
এসো আনন্দ-সুন্দর ঘনশ্যাম
এসো আনন্দিতা ত্রিলোক-বন্দিতা
এসো আপে বারি, ডাকি বারে বার
এসো এসো এসো ওগো মরণ
এসো এসো, কাছে এসো, হৃদয় রতন
এসো এসো তব যাত্রা-পথে
এসো এসো পাহাড়ি ঝর্না
এসো এসো বন ঝরনা
এসো এসো বুকে ধরি
এসো এসো রস-লোক বিহারী
এসো কল্যাণী চির-আয়ুষ্মতী
এসো গো মা সরস্বতী সর্বমঙ্গলা
এসো চির-জনমের সাথি
এসো ঠাকুর মহুয়া বনে
এসো তুমি একেবারে প্রাণের পাশে
এসো নওল কিশোর এসো এসো
এসো নূপুর বাজাইয়া যমুনা নাচাইয়া
এসো প্রাণে গিরিধারী
এসো প্রিয় আরো কাছে
এসো প্রিয় মন রাঙায়ে
এসো প্রিয়তম এসো প্রাণে
এসো ফিরে' প্রিয়তম, এসো ফিরে'
এসো বঁধু ফিরে এসো
এসো বসন্তের রাজা হে আমার
এসো বিদ্রোহী মিথ্যা-সূদন
এসো মা দশভুজা
এসো মা পরমা শক্তিমতী
এসো মা ভারত-জননী আবার
এসো মাধব এসে পিও মধু
এসো মুরলীধারী বৃন্দাবন-চারী
এসো যুগ-সারথি নিঃশঙ্ক নির্ভয়
এসো শঙ্কর ক্রোধাগ্নি
এসো শারদ প্রাতের পথিক
এসো হৃদি-রাস-মন্দিরে
এসো হে সজল শ্যাম-ঘন দেয়া