ভাবসন্ধান-২
ভাবসন্ধানযুক্ত নজরুল সঙ্গীতের বর্ণানুক্রমিক তালিকা
প্রথম পাতা (অ-ঊ)। দ্বিতীয় পাতা (এ-ও)। তৃতীয় পাতা। চতুর্থ পাতা। পঞ্চম পাতা
দ্বিতীয় পাতা (এ-ও)
- এ আঁখি জল মোছ প্রিয়া
- এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায়
- এ কী হাড়-ভাঙা শীত এলো মামা
- এ কোন্ মধুর শরাব দিলে
- এ ঘনঘোর রাতে
- এ নহে বিলাস বন্ধু
- এ কি অপরূপ রূপের কুমার
- এ কি এ মধু শ্যাম বিরহে
- এ কোন্ মায়ায় ফেলিলে আমায়
- এ ঘনঘোর রাতে
- এ দেবদাসীর পূজা লহ
- এই আমাদের বাংলাদেশ
- এই দেহেরই রঙমহলায়
- এই পৃথিবীতে এত শক্তির খেলা (পৃথিবীতে এত)
- এই সুন্দর ফুল সুন্দর ফল
- একদা সব সুরাসুরের খেয়াল হল
- একাদশীর চাঁদ রে ওই
- একি সুরে (কোন্ সুরে) তুমি গান শুনালে
- একেলা গোরী জল্কে চলে গঙ্গাতীর
- এবার নবীন-মন্ত্রে হবে জননী তোর উদ্বোধন
- এবারের পূজা মাগো দশভূজা [ব্ল্যাক আউট]
- এলো আবার ঈদ ফিরে
- এলো ঈদল-ফেতর এলো ঈদ ঈদ ঈদ
- এলো এলো রে ঐ সুদূর বন্ধু এলো
- এলো এলো রে বৈশাখী ঝড়
- এলো এলো শবেরাত
- এলো ঐ পূর্ণ শশী ফুল-জাগানো
- এলো ঐ বনান্তে পাগল বসন্ত
- এলো ঐ শারদ রাতি
- এলো কৃষ্ণ কানাইয়া তমাল বনে
- এলো ফুলের মহলে ভ্রমরা গুন্গুনিয়ে
- এলো ফুলের মরশুম
- এলো বরষা শ্যাম সরসা প্রিয়-দরশা
- এলো রমজানেরি চাঁদ
- এলো রে এলো ঐ রণ-রঙ্গিণী
- এলো রে শ্রী দুর্গা
- এলো শোকের সেই
- এলো শিবানী-উমা এলো
- এলো শ্যামল কিশোর
- এসেছি তব দ্বারে
- এসো এসো পাহাড়ি ঝর্না
- এসো আনন্দ-সুন্দর ঘনশ্যাম
- এসো এসো এসো ওগো মরণ
- এসো এসো বন ঝরনা
- এসো কল্যাণী চির-আয়ুষ্মতী
- এসো ঠাকুর মহুয়া বনে
- এসো নূপুর বাজাইয়া যমুনা নাচাইয়া
- এসো বঁধু ফিরে এসো
- এসো মা দশভুজা
- এসো মা পরমা শক্তিমতী
- এসো মাধব এসে পিও মধু
- এসো মুরলীধারী বৃন্দাবন-চারী
- এসো শঙ্কর ক্রোধাগ্নি
- এসো শারদ প্রাতের পথিক
- এসো হৃদি-রাস-মন্দির
- এসো হে সজল শ্যাম-ঘন দেয়া
- ঐ কালো অঙ্গ রাঙা হবে
- ঐ ঘর ভোলানো সুরে
- ঐ ঘাসের ফুলে
- ঐ নীল গগনের নয়ন-পাতায়
- ঐ পথ চেয়ে থাকি
- ঐ শ্যাম মুরলী বাজায়
- ঐ সর্ষে ফুলে লুটালো কার
- ঐ হের রসুলে-খোদা এলো ঐ
- ও কালো শশীরে,বাজায়ো না আর বাঁশি রে
- ও কি ঈদের চাঁদ গো
- ও কে চলিছে বনপথে একা
- ও কে মুঠি মুঠি আবির কাননে ছড়ায়
- ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে
- ও তুই যাস্নে রাই-কিশোরী
- ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে ( আমার দেশের মাটি)
- ও ভাই হাজি! কোন কাবা ঘর
- ও মন চল অকূল পানে
- ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে
- ও মা একলা ঘরে ডাকব না
- ও মা কালী সেজে ফির্লি ঘরে (কালী সেজে)
- ও মা তোর চরণে কি ফুল দিলে
- ও মা তুই আমারে ছেড়ে আছিস্
- ও মা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো
- ও মা ত্রিনয়নী! সেই চোখ দে
- ও মা দনুজ-দলনী (হ্রীঙ্কার রূপিনী মহালক্ষী)
- ও মা দুঃখ অভাব ঋণ যত মোর
- ও মা নির্গুনের প্রসাদ দিতে
- ও মা ফিরে এলে কানাই (ফিরে এলে)
- ও মা বক্ষে ধরেন শিব যে চরণ (বক্ষে ধরেন )
- ও মা যা কিছু তুই দিয়েছিলি
- ও মেঘের দেশের মেয়ে
- ও সে বাঁশরি বাজায়
- ওঁ শঙ্কর হর হর শিব সুন্দর
- ওগো অন্তর্যামী ভক্তের তব
- ওগো আমিনা তোমার দুলালে আনিয়া
- ওগো এলে কি শ্যামল পিয়া (এলে কি)
- ওগো ও আমার কালো
- ওগো ঠাকুর! বলতে পার
- ওগো চৈতী রাতের চাঁদ যেয়ো না
- ওগো দেবতা তোমার পায়ে
- ওগো নন্দদুলাল নাচে ছন্দ তালে
- ওগো পূজার থালায় আছে আমার
- ওগো মা ফাতেমা ছুটে আয়
- ওগো মাগো আজো বেঁচে আছি (মাগো আজো)
- ওগো মুর্শীদ পীর ! বলো
- ওগো সুন্দর আমার
- ওমা প্যাঁচা খ্যাঁচ খ্যাঁচায়
- ওরা মানুষের তরে মালা গাঁথে
- ওরে আজই না হয় (কালী কালী বলতে হবে)
- ওরে আয় অশুচি আয় রে পতিত ( আয় অশুচি)
- ওরে আলয়ে আজ মহালয়া (এলো মা আমার মা)
- ওরে ও চাঁদ ! উদয় হলি
- ওরে ও-দরিয়ার মাঝি
- ওরে ও-নতুন ঈদের চাঁদ
- ওরে কে বলে আরবে নদী নাই
- ওরে গো-রাখা রাখাল
- ওরে তরু তমাল শাখা
- ওরে দেখে যা তোরা নদীয়ায় (দেখে যা)
- ওরে নীল যমুনার জল
- ওরে বনের ময়ূর কোথায় পেলি
- ওরে ব্যাকুল বেণুবন
- ওরে ভবের তাঁতি
- ওরে মথুরবাসিনী, মোরে বল্
- ওরে রাখাল ছেলে বল্ কি রতন পেলে
- ওরে যোগ-সাধনা পরে হবে
- ওরে শুভ্রবসনা রজনীগন্ধা
- ওরে সর্বনাশী মেখে এলি
- ওরে হতভাগী রক্ত-খাগী
- ওরে সাদা মেঘ ! তোর পাখা নাই
- ওলো ননদিনী বল্
- ওলো বিন্দে! গোবিন্দে
- ওলো বিশাখা,-ওলো ললিতে