ও ( বর্ণানুক্রমিক সূচি )

ও কালো ডাগর চোখে 
ও কালো বউ! জল আনিতে যেয়ো না 
ও কালো শশীরে,বাজায়ো না আর বাঁশি রে 
ও কি ঈদের চাঁদ গো 
ও কূল-ভাঙা নদী রে
ও কে উদাসী আমায় হায়, ডাকে(ও কে দূর উদাসী হায়)
ও কে উদাসী বেণু বাজায়
ও কে কলসি ভাসায়ে জলে আনমনে 
ও কে চলিছে বনপথে একা 
ও কে টলে টলে চলে এক্‌লা গোরী 
ও কে নাচের ঠমকে দাঁড়ালো থমকে
ও কে বিকাল বেলা বসে নিরালা 
ও কে মুঠি মুঠি আবির কাননে ছড়ায় 
ও কে সোনার চাঁদ কাঁদে রে 
ও গিন্নী বদন তোল একটু হানো 
ও জেলো তুই গেলি সাগরে 
ও ঝুমরো, তীর-ধনুক নিয়ে
ও তুই উল্টা বুঝ্‌লি রাম 
ও তুই কারে দেখে ঘোমটা দিলি 
ও তুই যাস্‌নে রাই-কিশোরী 
ও তোতা পাখি রে, জানের জান, পাকা পেয়ারা 
ও দুখের বন্ধু রে, ছেড়ে কোথায় গেলি 
ও পাড়ারি মেয়ে 
ও পাপিষ্ঠ, এই উচ্ছিষ্ট কেন না খাবি 
ও বন-পথ! ওরে নদী 
ও বন্ধু আমার অকালে ঘুম ভাঙাইয়া 
ও বন্ধু! দেখ্‌লে তোমায় বুকের মাঝে 
ও বাঁশের বাঁশি রে 
ও বাছাধন, পেট বাজিয়ে, ঠ্যাং নড়িয়ে, লাফাও না অকারণ 
ও বাপ সিন্ধু কি এলি রে
ও বাবা, আবার দেখি বিরাট হাতি ঐ যে আছে দাঁড়িয়ে 
ও বাবা! তুর্কী-নাচন দিলে 
ও বাবা ফকির সাহেব, তোমার কথা সত্য যে দেখছি 
ও বৌদি তোর কি হয়েছে 
ও ভাই কোলা-ব্যাঙ 
ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে ( আমার দেশের মাটি) 
ও ভাই, নীলকুঠির ঐ নীলবাঁদর ছিল বদের সর্দার 
ও ভাই মুক্তি-সেবক দল
ও ভাই হাজি! কোন কাবা ঘর 
ও মন চল অকূল পানে 
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে 
ও মা একলা ঘরে ডাকব না 
ও মা কালী সেজে ফির্‌লি ঘরে (কালী সেজে)
ও মা তুই আমারে ছেড়ে আছিস্‌ 
ও মা তোর চরণে কি ফুল দিলে 
ও মা তোর ভুবনে জ্বলে এত আলো 
ও মা ত্রিনয়নী! সেই চোখ দে 
ও মা দনুজ-দলনী (হ্রীঙ্কার রূপিনী মহালক্ষী)
ও মা দুঃখ অভাব ঋণ যত মোর 
ও মা নির্গুনের প্রসাদ দিতে 
ও মা ফিরে এলে কানাই (ফিরে এলে) 
ও মা বক্ষে ধরেন শিব যে চরণ (বক্ষে ধরেন )
ও মা যা কিছু তুই দিয়েছিলি 
ও মেঘের দেশের মেয়ে 
ও রাঙাবাবু! তুই ডাঁসা ডালিম দানা 
ও রাজা, শকুন্তলার মনের খবর এনেছি 
ও রে কপি সেনাদল, তোরা সব জয়ধ্বনি কর 
ও রে তুই যে মায়ের চোখের মণি, মায়ের প্রাণের ধন 
ও রে পালিয়ে চল, ও রে পালিয়ে চল 
ও লো জেলেনী, আমার ভাত নাইরে ঘরে 
ও শাপলা ফুল নেব না 
ও শিকারি মারিস্‌ না তুই 
ও সই, বেঁধেছে বিনুনী মোর নতুন ছাঁদে
ও সুজন, তু হলি মাঠের গোখ্‌রা, আমি পাহাড়ি চিতি 
ও সে বাঁশরি বাজায় 
ও সোনার ভাবী রে
ও স্বপনপুরের রাজকুমার শোন শোন 
ওঁ শঙ্কর হর হর শিব সুন্দর
ওগো অন্তর্যামী ভক্তের তব 
ওগো আমিনা তোমার দুলালে আনিয়া 
ওগো এলে কি শ্যামল পিয়া (এলে কি) 
ওগো ও আমার কালো 
ওগো চৈতী রাতের চাঁদ যেয়ো না 
ওগো ঠাকুর! বলতে পার 
ওগো তারি তরে মন কাঁদে হায় 
ওগো দুপেয়ে জীব ছিল গদাই (দু পেয়ে জীব) 
ওগো দেবতা তোমার পায়ে 
ওগো নন্দদুলাল নাচে ছন্দ তালে 
ওগো পিয়া তব অকরুণ ভালোবাসা 
ওগো পূজার থালায় আছে আমার 
ওগো প্রিয় ! তব গান আকাশ-গাঙের জোয়ারে 
ওগো প্রিয়তম তুমি চলে গেছ 
ওগো ফুলের মতন ফুল্ল মুখে (ফুলের মতন) 
ওগো বন্ধু! দাও সাড়া দাও 
ওগো বৈশাখী ঝড় 
ওগো ভুলে ভুলে যেন ভুলে 
ওগো মা ফাতেমা ছুটে আয় 
ওগো মাগো আজো বেঁচে আছি (মাগো আজো) 
ওগো মুর্শীদ পীর ! বলো 
ওগো রাজা, ওগো রাজা পিছন ফিরে চাও 
ওগো সুন্দর আমার 
ওগো সুন্দর তব পরশে 
ওগো সুন্দর ! তুমি আসিবে বলিয়া
ওঠ্‌ রে চাষী জগদ্বাসী, ধর্‌ কষে লাঙল 
ওড়াও ওড়াও লাল নিশান 
মা প্যাঁচা খ্যাঁচ খ্যাঁচায়
ওর নিশীথ-সমাধি ভাঙিও না 
ওরা মানুষের তরে মালা গাঁথে 
ওর অবোধ আঁখি 
ওর অবোধ ! গরম জলে 
(ওরে) আজ ভারতের নব যাত্রাপথের 
ওরে আজই না হয় (কালী কালী বলতে হবে) 
ওরে আমার চটি 
ওরে আমার সোনা 
ওরে আয় অশুচি আয় রে পতিত ( আয় অশুচি) 
ওরে আলয়ে আজ মহালয়া (এলো মা আমার মা) 
ওরে এ কোন্‌ স্নেহ-সুরধুনী নামলো 
ওরে ও চাঁদ ! উদয় হলি 
ওরে ও-দরিয়ার মাঝি 
ওরে ও-নতুন ঈদের চাঁদ  
ওরে ও-পদ্মা নদী বলতে পারিস 
ওরে ও বাঁশরি ছোঁড়া 
ওরে ও বীরসুত রাখিলি না কথা 
ওরে ও-মদিনা বলতে পারিস 
ওরে ও-স্রোতের ফুল 
ওরে কে তোরা দুইজনে 
ওরে কে বলে আরবে নদী নাই 
ওরে গো-রাখা রাখাল 
(ওরে) ঠক্‌পুরের ঠক্‌, ধরতে এলি আকাশেরি চাঁদ 
ওরে ডেকে দে দে লো মহুয়া বনে 
ওরে তরু তমাল শাখা 
ওরে তুই যে মায়ের চোখের মণি
ওরে দেখে যা তোরা নদীয়ায় (দেখে যা) 
ওরে ধ্বংস-পথের যাত্রীদল 
ওরে নিপীড়িত ওরে ভয়ে ভীত
ওরে নীল যমুনার জল
ওরে নেইকো ডানা উড়ে এলি (নেইকো ডানা উড়ে)
ওরে পালিয়ে চল, ওরে পালিয়ে চল 
ওরে বনের ময়ূর কোথায় পেলি 
ওরে বাবা! এর নাম নাকি পূজা
ওরে ব্যাকুল বেণুবন 
ওরে ভবের তাঁতি 
ওরে ভাটির নদী লয়ে যাও মোরে 
ওরে মথুরবাসিনী, মোরে বল্‌ 
ওরে মাঝি ভাই ও তুই কি দুখ্‌ পেয়ে কূল হারালি
ওরে মানুষে মানুষে ভেদ নাই, সকল মানুষ ভাই ভাই 
ওরে মেঘনাদ, প্রিয় পুত্র ধন 
ওরে, মোর পুত্ররত্ন, বৃষকেতু বৃষকেতু
ওরে যোগ-সাধনা পরে হবে 
ওরে রাক্ষসেরি দল, এবার পালিয়ে চল, পালিয়ে চল 
ওরে রাখাল ছেলে বল্‌ কি রতন পেলে 
ওরে শুভ্রবসনা রজনীগন্ধা 
ওরে শোন্‌ ঝুমরো, শোন 
ওরে সর্বনাশী মেখে এলি 
ওরে সাদা মেঘ ! তোর পাখা নাই 
ওরে হতভাগী রক্ত-খাগী 
ওরে হুলো রে তুই রাত বিরেতে 
ওলো, আয় চলে আয়, সাঁঝের বেলায়, জল আনিতে যায়
ওলো এক চাঁদকে সৃষ্টি করে 
ওলো কদম তলায় বাঁশি বাজে 
ওলো ননদিনী বল্‌ 
ওলো ফুল পসারিণী 
ওলো বিন্দে! গোবিন্দে 
ওলো বিশাখা,-ওলো ললিতে 
(ওলো) সখি জাগো রজনী পোহায়
ওস্তাদ, হারানো আংটির জবাব দিয়ে গেলাম এ আসরে
ওস্তাদজী, ভালোলোকের ছেলে, কি বলে গেলে 
ওহে ওস্তাদ গোদাকবি, প্রশ্ন করি তোমায় এবে 
ওহে ওস্তাদ বলে যাবে, কর্ণ কিবা দেখেছিল 
ওহে ওস্তাদ বলে যাবে, দাঁত দুটো কৃষ্ণ কেন নিলে 
ওহে ছড়াদার, ওহে দ্যাট পাল্লাদার 
ওহে, তোমরা মান করেছ দু'জনায় 
ওহে নাগর শ্যাম-কালাচাঁদ 
ওহে ভ্যাবাকান্ত! দাও হে গানে 
ওহে রসিক রসাল কদলী 

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।