ক (বর্ণানুক্রমিক সূচি)
কও কথা কও কথা হে দেবতা
কঠিন ধরায় ফোটাতে ফসল-ফুল
কণ্ব ঋষির কন্যা আমি নামটি শকুন্তলা
কত আর এ মন্দির দ্বার
কত কথা ছিল তোমায় বলিতে
কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না
কত খুঁজিলাম নীল কুমুদ তোরে
কত জনম যাবে তোমার বিরহে
কত দুরে তুমি, ওগো আঁধারের সাথী
কত নিদ্রা যাও রে কন্যা
কত ফুল তুমি পথে ফেলে দাও
কত যুগ পাই নাই তোমার দেখা
কত যুগ যেন দেখেনি তোমারে
কত যে রূপে তুমি এলে
কত সে জনম কত সে লোক
কথা কইবে না বউ
কথা কও, কথা কও থাকিও না চুপ করে
কথা কও না কেন বউ, আমার মনটা কেমন করছে
কথায় কথায় বহু কথা বলা যায়
কথার কুসুমে গাঁথা
কদম কেশর পড়ল ঝরি
কন্ব ঋষির কন্যা আমি, নামটি শকুন্তলা
কন্যার পায়ের নূপুর বাজে রে
কপোত কপোতী উড়িয়া বেড়াই
কবি,সবার কথা কইলে (সবার কথা কইলে)
কবে সে মদিনার পথে, গিয়াছে সুজন
কমলা রূপিণী শক্তি-স্বরূপিনী
কমলিনী রাধা, রাধা কমলিনী
কয়লা খাদে যাবো না
কর কৃপা গিরিধারী
কর প্রণাম চরণে
করলে সিঙ্গার চতুর আলবেলি
করিও ক্ষমা হে খোদা
করুণ কেন অরুণ আখিঁ
করুণা তোর জানি মাগো
কল-কল্লোলে ত্রিংশ কোটি-কণ্ঠে (জয় ভারত)
কলঙ্ক আর জোছনায় মেশা
কলঙ্কে মোর সকল দেহ
কলগাড়ি যায় ভোঁসর ভোঁসর
কল্মা শাহাদতে আছে খোদার জ্যোতি
কলহংসিকা বাহনা পদ্মিনী-পাণি
কলার মান্দাস বানিয়ে দাও গো
কলির রাই কিশোরী
কল্যাণ দাও হে শ্যাম
কহ প্রিয়ে, কেমনে এ রাতি কাটাই
কহিতে নারি যে কথাগুলি
কাঁকর (?)ভরা দুপুর বেলা
কাঁটা চুরি করে আমার, যাবে কোথা যাদুধন
কাঁটা বন ভেঙে এখনি যাইব, যদিবা বাছুরী পাই
কাঁদব না আর শচী-দুলাল
কাঁদিছে তিমির-কুন্তলা সাঁঝ
কাঁদিতে এসেছি আপনারে লয়ে
কাঁদিস্নে আর কাঁদিস্নে মা
কাঁদিস্ নে মা
কাছে আমার নাই বা এলে
কাছে তুমি থাক যখন
কাজরী গাহিয়া চল (কাজরী গাহিয়া এসো)
কাজলা বিলের শাপলা তুইল্যা
কাণ্ডারি গো কর কর পার
কানন গিরি সিন্ধুপার
কানাই, বাছুরী তোমার এই বনে বাঁধা আছ
কানাই রে কই তোর চূড়া বাঁশরি
কানে আজো বাজে আমার
কাবার জিয়ারতে তুমি কে যাও মদিনায়
কাবেরী নদী জলে কে গো বালিকা
কার অনুরাগে শ্রী-মুখ উজ্জ্বল
কার অভিশাপে হয়েছে পাষাণ
কার ঝর ঝর বর্ষণ বাণী ( ঝর ঝর বর্ষণ বাণী)
কার নিকুঞ্জে রাত কাটায়ে
কার বাঁশরি বাজিল মেঠো সুরে
কার বাঁশরি বাজে বেণুকুঞ্জে
কার বাঁশরি বাজে মূলতানী সুরে
কার মঞ্জির রিনিঝিনি বাজে
কার স্মৃতি উদাসী ভোরে
কারা-পাষাণ ভেদি'জাগো নারায়ণ
কারার ঐ লৌহকপাট
কারো ভরসা করিসনে তুই
কাল কাল করে গেল কতকাল
কালকে হোয়ি বিয়া হামরে
কালা, আমার নীলাম্বরী ভিজিয়ে দিলে যমুনার জলে
কালা এত ভালো কি হে
কালী কালী মন্ত্র জপি
কালিন্দী নদীর ধারে
কালের শঙ্খে বাজিছে আজও
কালো জল ঢালিতে সই
কালো জাম রে ভাই
কালো পাহাড় আলো করে কে
কালো মেয়ের পায়ের তলায় (আমার কালো)
কালো রূপে আমি কেন নয়ন দিলাম সই
কাহার তরে হায় নিশিদিন কাঁদে
কি অনল জ্বলে লো সই
কি আশ্চর্য দেখলাম আমি একটা নারীর
কি খেলা, খেলালে কালী মা, তুমি কি খেলা, খেলালে
কি গুণে হে গুণনিধি, মজাইলে অবলা
কি চিকিৎসা কর্লি বেটা ভুতুম কবিরাজ
কি জানি পইড়াছে বন্ধু মনে
কি দিয়ে পূজি ভগবান
কি দেখিতে এসে কি দেখিনু শেষে
কি দেখিলাম সামনেতে, ও বাবা পিলে ছমকে যায়
কি নাম তোমার বনবালা বল আমারে
কি নাম ধরে ডাকব তোরে
কি বলিলে জননী গো, ত্যাজি দুর্যোধন
কি মজার কড়াই ভাজা
কি রূপে মোচন হবে, এ শাপ দুর্গতি
কি হবে জানিয়া বল
কি হবে লাল পাল তুলে
কিছু টক কিছু ঝাল মাংস রেঁধেছি
কিছু নাহি যার তোমারে দিবার
কিশোর গোপ-বেশ মুরালীধারী
কিশোর রাখাল বেশে মেষ চারণে যায় নবী
কিশোরী বাসন্তী ডাকিছে তোমায় ফুলবন
কিশোরী মিলন বাঁশরি
কিশোরী সাধিকা রাধিকা শ্রীমতী
কিস্ গাবরুকো সাইয়াঁ
কী দশা হয়েছে মোদের
কী হবে জানিয়া কে তুমি বঁধু
কীর্তন গায় ছুচন্দর
কুঁচবরণ কন্যা রে তার
কুঁজী নাচে কুঁজী নাচে
কুঞ্জনা কাহে ছাদ্ চালে
কুড়িয়ে কুসুম ছড়িয়ে ফেল অভিমানে
কুনুর নদীর ধারে ঝুনুর ঝুনুর বাজে
কুনুর নদীর ধারে-শোন্ ডাকছে
কুমকুম আবির ফাগের
কুল্ মখলুক গাহে হজরত
কুল রাখ না-রাখ
কুলসুম, কুলসুম, সুন্দরী কুলসুম ও হে এ বাগের সোনা
কুলের আচার নাচার হয়ে
কুসুম ফুলের মালা গেঁথে
কুসুম সুকুমার শ্যামল তনু
কুহু কুহু কুহু কুহু কোয়েলিয়া
কুহু কুহু কুহু বলে মহুয়া বনে
কৃষ্ণ কানাইয়া আয়ো মন্মে
কৃষ্ণ কৃষ্ণ বল্ রসনা
কৃষ্ণ কৃষ্ণ বোল রে মন
কৃষ্ণ মুরারি কৃষ্ণ মুরারি
কৃষ্ণ যার সখা
কৃষ্ণকে, কালো ব'লো না, কৃষ্ণ আমার নয় গো কালো
কৃষ্ণচূড়ার মুকুট পরে
কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জরি-কর্ণে
কৃষ্ণজি কৃষ্ণজি কৃষ্ণজি কৃষ্ণজি
কৃষ্ণ-প্রিয়া লো! কেমনে যাবি
কৃষ্ণ-প্রেমের ফুল ফুটেছে
কৃষ্ণা নিশীথ নাচে
কে এলি মা টুকটুকে লাল
কে এলে মোর চিরচেনা( কে এলে গো)
কে এলে মোর ব্যথার গানে
কে এলে হংস রথে
কে এলো ওরে কে এলো (শুকানো মানস)
কে এলো ডাকে চোখ গেল
কে, কে তুমি জননী? নাহি দেখি মুখ
কে গো গানে গানে হিয়া ভরালে
কে গো গন্ধ-কুসুম
কে গো তুমি বাঁশি হাতে, বাঁশুরিয়া
কে জানে পুরুষের হিয়া হয় এত কঠিন
কে জানে মা তব মায়া মহামায়ারূপিণী
কে ডাকিলে আমারে আঁখি তুলে
কে তুমি এলে হেলে দুলে
কে তুমি দূরের সাথী
কে তোরে কি বলেছে মা
কে দিল খোঁপাতে ধুতুরা ফুল লো
কে দুয়ারে এলে মোর তরুণ ভিখারি
কে দুরন্ত বাজাও ঝড়ের ব্যাকুল বাঁশি
কে নিবি ফুল, কে নিবি ফুল
কে নিবি মালিকা এ মধুযামিনী
কে পরালো মণ্ডু-মালা
কে পাঠালে লিপির দূতী
কে বলে গো তুমি আমার নাই
কে বলে মোদেরে ল্যডাগ্যাপচার
কে বলে মোর মাকে কালো
কে বিদেশী বন-উদাসী
কে শিব সুন্দর
কে সাজালো মাকে আমার
কে হেলে দুলে চলে (ও কে হেলেদুলে চলে)
কেউ বলতে পার কোথায় আমার
কেউ ভোলে না কেউ ভোলে
কেঁদে কেঁদে নিশি হল ভোর
কেঁদে যায় দখিন হাওয়া
কেঁদো না কেঁদো না মাগো
কেন আজ নতুন করে পরান তোমারে
কেন আন ফুলডোর আজি বিদায় বেলা
কেন আমায় আনিলি মাগো
কেন আসিলে ভালোবাসিলে
কেন আসিলে যদি যাবে চলি
কেন আসে, কেন তারা চ'লে যায়
কেন উচাটন মন পরান এমন করে
কেন করুণ সুরে হৃদয়পুরে বাজিছে বাঁশরি
কেন কাঁদে পরান কি বেদনায় কারে কহি
কেন গো যোগিনী
কেন ঘুম ভাঙালে প্রিয়
কেন চঞ্চল অঞ্চল দুলিয়া ওঠে
কেন চাঁদিনী রাতে মেঘ আসে ছায়া করে
কেন ঝুলনতে একেলা দোলে
কেন তুই মরম ভাঙা বেদন সুরে
কেন তুমি কাঁদাও মোরে
কেন দিলে এ কাঁটা যদি গো কুসুম দিলে
কেন নিশি কাটিলি অভিমানে
কেন প্রাণ ওঠে কাঁদিয়া
কেন প্রেম-যমুনা আজি হলো অধীর
কেন ফিরায়ে আঁখি আনন আঁচলে
কেন ফোটে কেন কুসুম ঝরে যায়
কেন বাজাও বাঁশি কালো শশী
কেন বারে বারে আমি এসে
কেন মনে জাগে উদাসিনী গৌরী
কেন মনোবনে মালতী বল্লরী দোলে
কেন মরিতে আসিলাম যমুনায়
কেন মেঘের ছায়া আজি চাঁদের চোখে
কেন রঙীন নেশায় মোরে রাঙালে
কেন হেরিলাম নব ঘনশ্যাম (আমি কেন হেরিলাম)
কেমন ওস্তাদ হে তুমি, দেখব আজ সভাস্থলে
কেমনে কহি প্রিয় কি ব্যথা প্রাণে বাজে
কেমনে থাকিবি ও রে কবরে একলা
কেমনে ধৈর্য ধরি, বল লো বল সহচরী
কেমনে রাখি আঁখি-বারি চাপিয়া
কেরানী আর গরুর কাঁধ
কেহ বলে তুমি রূপ সুন্দর
কোকিল সাধিলি কি বাদ
কোথা চাঁদ আমার
কোথা পাব বল না পাখি, আমার চলার সাথি
কোথায় আমার সিন্ধু আছে, সেথায় মোদের নিয়ে চল
কোথায় গেলে পেঁচা-মুখ
কোথায় গেলি মাগো আমার
কোথায় তখ্ত তাউস, কোথায় সে বাদশাহী
কোথায় তুই খুঁজিস ভগবান
কোন্ অজানা জনে দিব প্রাণ মোর
কোন্ অতীতের আঁধার ভেদিয়া
কোন কিতাবে লেখা আছে, হারাম বাজনা গান
কোন্ কুসুমে তোমায় আমি
কোন্ ঘর-ছাড়া বিবাগীর বাঁশি
কোন ঘাটে চান করলি কানাই, গামছা কোথা হারালি
কোন্ দূরে ও কে যায় চলে যায়
কোন পথে পালাল শালী, ফেলে সোনার ঘরকন্না
কোন্ ফুলেরি মালা দিই তোমার গলে
কোন্ বন হতে করেছ চুরি হরিণ-আঁখি
কোন্ বিদেশের নাইয়া তুমি
কোন মরমীর মরম-ব্যথা আমার বুকে বেদনা হানে
কোন্ মহাব্যোমে ধ্বনি ওঠে ওম্
কোন্ মাটিতে আমার কায়া
কোন্ রস-যমুনার কূলে
কোন্ শরতে পূর্ণিমা চাঁদ আসিলে
কোন্ সাপিনীর নিশাসে আশার বাতি
কোন্ সুদূরের চেনা বাঁশি
কোন্ সে সুদূর অশোক-কাননে
কোয়েলা কুহু কুহু ডাকে
কৌরবের সেনাপতি পড়ে রণ মাঝে
কৌশল্যা কহেন রামে সজল নয়নে
ক্ষমা সুন্দর আল্লা
ক্ষীণ তনু যৌবন ভার বইতে নারি
ক্ষ্যাপা হাওয়াতে মোর আঁচল উড়ে যায়