ত ( বর্ণানুক্রমিক সূচি )
তওফিক দাও খোদা ইসলামে
তপোবনে ফুল বাস ছড়ায় সুবাস
তব ঐ দুটি চঞ্চল আঁখি
তব গানের ভাষায় সুরে বুঝেছি
তব চঞ্চল আঁখি কেন (চঞ্চল আঁখি কেন)
তব চরণ-প্রান্তে মরণ-বেলায়
তব চলার পথে আমার গানের ফুল
তব ফুলহার নহে মোর নহে
তব বাঁশরি কি হরি শুনিতে পাব না
তব মাধবী লীলায় কর (মাধবী লীলায় কর)
তব মুখখানি খুঁজিয়া ফিরি গো
তব যাবার বেলা বলে যাও
তব রূপের সায়রে
তবু যাবার বেলা বলে যাও
তবে শুনুন মহারাজ করি নিবেদন
তরুণ অশান্ত কে বিরহী
তরুণ-তমাল-বরণ এসো শ্যামল
তরুণ প্রেমিক প্রণয় বেদন
তাপসিনী গৌরী কাঁদে বেলা শেষে
তা'র কে গড়িল গৌর-অঙ্গ
তারকা নূপুরে নীল নভে
তা-রে না-রে-না
(তারে) আদর ক'রে কালী বলি
তালপুকুরে তুলছিল সে
তাহারে দেখলে হাসি
তিন দিন বের হামরোজ নাহাই
তিমির -বিদারী অলখ-বিহারী
তিয়াসের জল লইয়া আসার আশায়
তু যা যা যা যারে পাখি, যা রে উড়ে যা
তুই কালি মেখে জ্যোতি ঢেকে
তুই কে ছিলি তাই বল
তুই জগৎ-জননী শ্যামা (জগৎ-জননী শ্যামা)
তুই পাষাণ গিরির মেয়ে
তুই বলহীনের বোঝা বহিস্
তুই মা হবি না মেয়ে হবি (মা হবি না মেয়ে হবি)
তুম আনন্দ ঘনশ্যাম ম্যয় হুঁ প্রেম
তুম প্রেমকে হো ঘনশ্যাম (তুম হো আনন্দ ঘনশ্যাম)
তুম্ হি মোহন চাঁদ কি জ্যোতি
তুম হো ম্যহবুবে
তুম হো মেরে মন্কে মোহন
তুমি অনেক দিলে খোদা
তুমি আঘাত দিয়ে মন ফেরাবে
তুমি আনন্দ ঘনশ্যাম
তুমি আনমনে গেলে চলিয়া
তুমি আমায় ভালোবাস তাই তো আমি কবি
তুমি আমায় যবে জাগাও গুণী
তুমি আমার চোখের বালি
তুমি আমার সকাল বেলার সুর
তুমি আমারে কাঁদাও
তুমি আরেকটি দিন থাকো
তুমি আশা পুরাও খোদা
তুমি এতদিনে মরণ টানে টানলে
তুমি এলে কে গো চিরসাথী (এলে কে গো চিরসাথী)
তুমি কাঁদাইতে ভালোবাস
তুমি কি আসিবে না
তুমি কি দখিনা পবন
তুমি কি নিশীথ চাঁদ
তুমি কি পাষাণ বিগ্রহ
তুমি কে গো (কে কে কে) তুমি মোদের
তুমি কেন এলে পথে
তুমি কোন্ পথে এলে হে মায়াবী কবি
তুমি চলে যাবে দূরে লায়লী
তুমি দশরথ অযোধ্যাপতি, শুনেছি দয়ালু রাজা
তুমি দিয়েছ দুঃখ-শোক বেদনা
তুমি দিলে দুঃখ অভাব
তুমি দুঃখ দিতে ভালোবাসো
তুমি দুখের বেশে এলে
তুমি নন্দন পথ ভোলা
তুমি নামো হে নামো (ওহে শ্যামো হে শ্যামো)
তুমি পিরিতি কি কর হে শ্যাম
তুমি প্রভাতের সকরুণ ভৈরবী
তুমি ফুল আমি সুতো গাঁথিব মালা
তুমি বর্ষার ঝরা চম্পা
তুমি বহু জনমের সাধ মিটালে
তুমি বিদেশে যাইও না বন্ধু
তুমি বিরাজ কোথা হে উৎসব দেবতা
তুমি বেণুকা বাজাও
তুমি ভাগিয়াছ ভাগলুয়া দলের সাথে
তুমি ভোরের শিশির রাতের নয়ন-পাতে
তুমি মলিন-বাসে থাক যখন
তুমি মোর চলার সাথি
তুমি মোর জননী? ধরেছ জঠরে?
তুমি যখন এসেছিলে
তুমি যতই দহ না দুখের অনলে
তুমি যদি রাধা হতে শ্যাম
তুমি যুগে যুগে নাথ আসিলে
তুমি যে আমার আধখানি চাঁদ
তুমি যে আমার, আমি যে তোমার, নয়নে নয়নে জানি গো
তুমি যে আমার মনচোরা, চুরি করেছ মন
তুমি যে হার দিলে ভালোবেসে
তুমি যেয়ো না তুমি যেয়ো না
তুমি রহিমুর রহমান
তুমি রাজা নহ শুধু দ্বারকার
তুমি লহ প্রভু আমার সংসারেরি ভার
তুমি শুনিতে চেয়ো না আমার মনের কথা
তুমি সংহারে টানো যবে
তুমি সারা জীবন দুঃখ দিলে
তুমি সুখে থাক প্রিয়া
তুমি সুন্দর কপট হে নাথ
তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়
তুমি সুন্দর যবে নব রূপ ধর
তুমি সুন্দর হতে সুন্দর মম
তুমি হবে লায়লা, আমি মজনু দিওয়ানা
তুমি হাতখানি যবে রাখ মোর হাতের পরে
তুমি হেসে চলে গেলে বন্ধু
তুষার-মৌলি জাগো জাগো
তৃতীয় পাণ্ডব আমি নামেতে অর্জুন
তৃষিত আকাশ কাঁপে রে
তেপান্তরের মাঠে বঁধু হে একা বসে থাকি
তেমনি চাহিয়া আছে নিশীথের তারাগুলি
তেরো হি ধেয়ান ধোরা
তেলের বাটি, গামছা হাতে, মোদের কাঁকালে কলসি গো
তোমরা আমায় দেখতে কি পাও
তোমরা এখন এমন করে ঝগড়া করো না
তোমরা ঝগড়া করো না, তোমরা ঝগড়া করো না
তোমা বিনা মাধব রহিতে পারি না
তোমাদের দান তোমাদের বাণী
তোমায় আমায় মিল খেয়েছ
তোমায় করি গো প্রণতি, প্রণতি, করি গো প্রণতি
তোমায় কূলে তুলে বন্ধু
তোমায় দেখি নিতুই চেয়ে চেয়ে
তোমায় ফেলে এসেছিলাম
তোমায় যেমন ক'রে ডেকেছিল (ওগো আমার নবী)
তোমার আকাশে উঠেছিনু চাঁদ
তোমার আঁখির মত আকাশের দু'টি তারা
তোমার আঘাত শুধু দেখলো ওরা
তোমার আমার এই বিরহ সইব কত আর
তোমার আসার আশায় দাঁড়িয়ে থাকি
তোমার আসার চরণ ধ্বনি
তোমার কথার পারাবতগুলি
তোমার কবরে প্রিয় মোর তরে
তোমার কালো রূপে যাক না ডুবে
তোমার কুসুম বনে আমি আসিয়াছি ভুলে
তোমার গরবে গরব আমার
তোমার গানের চেয়ে তোমায় ভালো লাগে
তোমার গানের সুরটি প্রিয়
তোমার চন্দন-রঙ উত্তরীয়
তোমার ডাক শুনেছি
তোমার দেওয়া ব্যথা সে যে
তোমার নাম নিয়ে খোদা
তোমার নামে একি নেশা
তোমার নামের বরমালা দাও
তোমার নামের মহিমা শ্রীহরি
তোমার নূরের রওশনী মাখা
তোমার পূজার ফুল ফুটেছে মাগো
তোমার প্রেমে সন্দেহ মোর
তোমার প্রেমের একটি কণিকা
তোমার ফুল-ফোটানো সুর
তোমার ফুলের মতন মন
তোমার বাঁশির সুর যেন ঠিক
তোমার বাণীরে করিনি গ্রহণ
তোমার বিনা-তারের গীতি
তোমার বিবাহে আপনার হাতে
তোমার বীণার মূর্ছনাতে বাজাও
তোমার বুকের ফুলদানিতে
তোমার মদন মোহন রূপেরই দোষ
তোমার মনে ফুটবে যবে প্রথম মুকুল
তোমার মহাবিশ্বে কিছু হারায় না তো কভু
তোমার লীলারসে হে কৃষ্ণ গোপাল
তোমার সজল চোখে লেখা
তোমার সৃষ্টি মাঝে হরি
তোমার সেবায় মুগ্ধ আমি, ওহে বন ললনা
তোমার হাতের সোনার রাখী
তোমারি আশায় তেয়াগিনু সব সুখ
তোমারি আশায় সব সুখ ছাড়িনু
তোমারি চরণে শরণ যাচি হে
তোমারি জেলে পালিছ ঠেলে
তোমারি প্রকাশ মহান
তোমারি মহিমা গাই
তোমারে চেয়েছি কত যুগ যুগ ধরি প্রিয়া
তোমারেই আমি চাহিয়াছি প্রিয়
তোর কালো রূপ দেখতে মা গো
তোর কালো রূপ লুকাতে মা
তোর জননীরে কাঁদাতে
তোর নামেরই কবচ দোলে
তোর বিদায়-বেলার বন্ধু রে
তোর মেয়ে যদি থাকতো উমা
তোর যত শরম লাগে রে বউ
তোর রাঙা পায়ে নে মা শ্যামা
তোর রূপে সই গাহন ক'রে
তোর স্নেহ প্রেম বন্যা ঝরে (মা)
তোরা দেখে যা আমার কানাই
তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে
তোরা বলিস্ লো সখি (কেমনে রাধার কাঁদিয়া)
তোরা মা বলে ডাক
তোরা যারে এখনি হালিমার কাছে
তোরা যা লো সখি মথুরাতে
তোরা সব জয়ধ্বনি কর
তোরে খাইবার দিব ছানি
তোরে সেই দেশে লয়ে যাব
তৌহিদেরি বান ডেকেছে
তৌহিদেরি মুর্শিদ আমার
ত্রাণ কর মওল মদিনার
ত্রিংশ কোটি তব সন্তান ডাকে তোরে
ত্রিজগৎ আলোক'রে আছে
ত্রিভুবনবাসী যুগল মিলন
ত্রিভুবনের প্রিয় মোহাম্মদ