ব ( বর্ণানুক্রমিক সূচি )
বউ কথা কও বউ কথা কও
বঁধু আঁখি জলে কস্তুরী-চন্দন
বঁধু আমার ভুবন ঘিরিল যখন
বঁধু আমি ছিনু বুঝি
বঁধু কি ক্ষণে হল দেখা
বঁধু জাগাইলে এ কোন্ পরম
বঁধু তব প্রেম অনুরাগে
বঁধু তোমার আমার এই যে বিরহ
বঁধু ফিরে এসো, আজো প্রাণের
বঁধু মিটিল না সাধ ভালোবাসিয়া
বঁধু সেদিন নাহিক আর
বঁধু হে - বঁধু ফিরে এসো
বকুল চাঁপার বনে কে মোর
বকুল ছায়ে ছিনু ঘুমায়ে
বকুল ডালে দোলনা
বকুল তলে ব্যাকুল বাঁশি কে বাজায়
বকুল বনের পাখি
বক্ষে আমার কা'বার ছবি
বগল বাজা দুলিয়ে মাজা
বছর ফিরল ফিরল না বউ
বজ্র আলোকে মৃত্যুর সাথে
বড় সঙ্কটে পড়েছি মাগো
বড়ায়ি গো বল, কোথা সে বাছুরী আছে
বড়ায়ি লো, সহিতে পারি না আর
বদ্না গাড়ুতে গলাগলি করে
বদ্না গাড়ুতে বসে মুখোমুখি
বন-কুন্তল এলায়ে বন-শবরী ঝুরে
বন-কুসুম-তনু তুমি কি মধুমতী
বন-কুসুম! বল্ রে তোরা
বন তমালের শ্যামল ডালে
বন-দেবী এসো গহন-বন-ছায়ে
বন-দেবী জাগো সহকার-করে বাঁধো
বন-পথে কে যায়
বন-ফুলে তুমি মঞ্জরি গো
বন-বিহঙ্গ যাও রে উড়ে
বন-বিহারিণী চঞ্চল হরিণী
বন-মল্লিকা ফুটিবে যখন
বনমালার ফুল জোগালি
বন-হরিণীরে তব বাঁকা আঁখির
বনে চলে বনমালী
বনে বনে খুঁজি মনে মনে খুঁজি
বনে বনে জাগে কি আকুল হরষণ
বনে বনে দোলা লাগে
বনে মোর ফুটেছে হেনা চামেলি
বনে মোর ফুল ঝরার বেলা
বনে যায় আনন্দ দুলাল
বনের তাপস কুমারী আমি গো
বনের মনের কথা ফুল হয়ে জাগে
বনের হরিণ আয় রে ,বনের হরিণ আয়
বনের হরিণ বনের হরিণ
বন্দী তোমায় ফন্দি-কারার
বন্দীর মন্দিরে জাগো (মন্দিরে মন্দিরে জাগো )
বন্ধু আজো মনে রে পড়ে
বন্ধু আমার থেকে থেকে
বন্ধু আমার হারিয়ে গেছে
বন্ধু তোমার দুয়ার বন্ধ
বন্ধু পথ চেয়ে চেয়ে
বন্ধু বিদায়-যাই চলে যাই
বন্ধু রে, বন্ধু,পরান বন্ধু (দূরের বন্ধু আছে আমার)
বয়ে যাই উতরোল অসীম সুদূরে
বরণ করে নিও না গো
বরণ করেছি তারে সই
বরষ গেল আশ্বিন এলো উমা এলো কই
বরষ মাস যায়-সে নাহি আসে
বরষা ঋতু এলো এলো বিজয়ীর সাজে
বরষা ঐ এলো বরষা
বরষা মে বাজে স্যখিরী
বরষার দিন তো হয়ে গেছে সারা
বরিষণ-শেষে ডাকিয়া যূথীরে
বরের বেশে আসবে জানি
বর্ণচোরা ঠাকুর এলো রসের নদীয়ায়
বল্ মা শ্যামা বল্ তোর বিগ্রহ
বল্ রাঙা হংসদূতী তার বারতা
বল্ রে জবা বল্
বল্ রে তোরা বল্ ওরে ও আকাশ
বল্ সই বসে কেনে একা আনমনে
বল্ সখি বল্ ওরে স'রে যেতে বল্
বল ওস্তাদ গোদাকবি, মেঘনাদ কেমনে মরিবে
বল কতদূর! আর কতদূর
বল দেখি মা নন্দরানী
বল, নাহি ভয়,নাহি ভয়
বল প্রিয়তম বল
বল, বল, ওস্তাদ, কি ইহার উপায় হইবে
বল বল ওহে ওস্তাদ কবিরাজ কি ঔষধ দিবে
বল বল ওহে ওস্তাদ লেটো গানের আসরেতে
বল বল ওহে ওস্তাদ হরি ডোমের কিবা হবে
বল, বল, বল ওস্তাদ, ইহার কি উপায় হইবে
বল বল বল ওস্তাদ, এই বানর ছানার কি হইবে
বল, বল, বল ওস্তাদ, কুলসুমের কি হইবে
বল, বল, বল ওস্তাদ দেবযানীর কি উপায় হবে
বল, বল, বল ওস্তাদ, পায়রা-পায়রীর কি হইল
বল বল বল ওস্তাদ, শকুন্তলা কোথায় গেল
বল, বল, বল ওস্তাদ শঙ্খ ঘণ্টা কেন না বাজিল
বল, বল, বল ওস্তাদ শ্রীরামচন্দ্রের কি হইবে
বল ভাই মাভৈঃ মাভৈঃ
বলবো কি দুখের কথা, সুখের দিনে আজ
বলবো না মোর, মনের কথা কি যে
বলি অ-প্রিয়ে দেখ বিরহের দাবানল
বলি, ওলো রাধে দেখবি আয়
(বলি) ওষুদ উঠেছে কেমন ঝাঁটা পড়া
বলি ওহে মনচোরা বংশীধারী
বলি মাথা খাস্ রাধে
বলেছিলে তুমি তীর্থে আসিবে
বলেছিলে তুমি ভালোবাস মোরে
বলেছিলে ভুলিবে না মোরে
বলো এ কোন্ রঙ্গ রে
ব'লো না ব'লো না ওলো সই
বল্লরী-ভুজ-বন্ধন খোলো
বসন্ত আজ আসল ধরায়
বসন্ত এলো এলো এলো রে
বসন্ত মুখর আজি
বসিয়া নদীকূলে, এলোচুলে কে উদাসিনী
বসিয়া বিজনে কে গো বিমনা
বসিয়া বিজনে কেন একা মনে
বসেছে শান্তি বৈঠকে বাঘ
বহিছে সাহারায় শোকেরি লু হাওয়া
বহু পথে বৃথা ফিরিয়াছি প্রভু
বহে বনে সমীরণ ফুল জাগানো
বহে শোকের পাথার
বাঁকা চোখে চাহে ও কে
বাঁকা ছুরির মত বেঁকে
বাঁকা নদীর গতিক বোঝা ভার
বাঁকা শ্যাম হে তোমায় পেয়েছি আজ
বাঁকা শ্যামল এলো বন-ভবনে
বাঁকে ছয়লা সাঁওরিয়া আওরে
বাঁধিব তোমায় কুসুম বাঁধনে
বাঁধিয়া দুইজনে দুঁহু-ভুজ বন্ধনে
বাঁধিস যদি মোরে
বাঁশরি বাজে দূর বন মাঝে
বাঁশি কে বাজায় বনে
বাঁশি তার কোথায় বাজে
বাঁশি বাজাবে কবে আবার বাঁশিওয়ালা
বাঁশি বাজায় কে কদমতলায়
বাঁশিতে সুর শুনিয়ে
বাঁশির কিশোর ব্রজগোপী চিত-চোর
বাঁশির কিশোর লুকায়ে হেরেছি
বাগিচায় বুলবুলি তুই
বাঙলার 'শের' বাঙলার শির
বাজলো কি রে ভোরের সানাই
বাজাও প্রভু বাজাও ঘন বাজাও
বাজাও শঙ্খ, বাজাও ঘণ্টা, আকাশ পাতাল কাঁপায়ে
বাজায়ে কাঁচের চুড়ি
বাজায়ে জল-চুড়ি কিঙ্কিণী
বাজিছে দামামা,বাঁধ রে আমামা
বাজিছে বাঁশরি কার অজানা সুরে
বাজিয়ে বাঁশি মনের বনে
বাজে মঞ্জুল মঞ্জির রিনিক ঝিনি
বাজে মৃদঙ্গ বরষার ঐ
বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি বাজো
বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি বাজো বাঁশরি
বাড়ি বাড়ি মধু বেচি
বাণে বাণে রণক্ষেত্রে হলো আঁধিয়ার
বাতা দে রে যমুনার জল
বাদল ঝর ঝর আসিল ভাদর
বাদল বায়ে মোর নিভিয়া গেছে বাতি
বাদল-মেঘের মাদল তালে
বাদলা-কালো স্নিগ্ধা আমার
বাদলা রাতে চাঁদ উঠেছে
বাপ্ রে বাপ্ কি পোলার পাল (ওরে বাপ্ রে বাপ্)
বাপের বাড়ির থনে
বাবার হলো বিয়ে
বালা যোব্যন মোরি স্যখিরি পরদেশে পিয়া
বাসনার সরসীতে ফুটিয়াছে ফুল
বাসন্তী রঙ শাড়ি পরো
বাহির দুয়ার মোর বন্ধ হে প্রিয়
বিঁধে গেল তীর (হেনে গেল তীর)
বিকাল বেলার ভুঁইচাঁপা গো
বিকেল বেরকী চম্পা আউর
বিজন গোঠে কে রাখাল বাজায় বেণু
বিজয়ার পর দেখা হলো ভায়া
বিজয়ের মালা পর গলে হে, ওহে বীরচূড়ামণি
বিজয়োৎসব ফুরাইল মাগো
বিজলি খেলে আকাশে কেন
বিজলি চাহিনী কাজল কালো নয়নে
বিড়াল বলে মাছ খাব না
বিদায় দে মা একবার দেখে আসি
বিদায় প্রিয়তম হে
বিদায়! বিদায়! বিদায়!
বিদায় বেলায় করুণ সুরে
বিদায় বেলায় সালাম লহ
বিদায় সন্ধ্যা আসিল ঐ
বিদায়ের বেলা মোর ঘনায়ে আসে
বিদেশিনী বিদেশিনী চিনি চিনি
বিদেশী অতিথি সিন্ধুপারে
বিদেশী তরী এলো কোথা হতে
বিধুর তব অধর কোণে
বিয়ে হয়েও সাজল না বউ শিবানী
বিরহী বেণুকা যেন বাজে সখি
বিরহের অশ্রু সয় না
বিরহের অশ্রু- সায়রে বেদনার শতদল
বিরহের গুলবাগে মোর
বিরহের নিশি কিছুতে আর
বিরূপ আঁখির কি রূপই তুই আঁকলি
বিশাল- ভারত-চিত্তরঞ্জন
বিশ্ব ব্যাপিয়া আছ তুমি জেনে
বিশ্ব কামনার আগুন লাগাব
বিষাদিনী এসো শাওন সন্ধ্যায়
বিষ্ণুসহ ভৈরব অপরূপ মধুর
বীণে বাজাও
বীরদল আগে চল্ কাঁপাইয়া
বীরপুত্র মেঘনাদ, পূজি গঙ্গাধরে
বুকে তোমায় নাই বা পেলাম
বুকেতে কে বাণ মারিল, পরান জ্বলে যায়
বুঝলাম নাথ এতদিনে, যুবকের ছলনা হে
বুঝি চাঁদের আর্শিতে মুখ দেখেছে
বুড়ি কর্তামায়ের গলা ফুলা হয়েছে ভালো
বুড়ো ঘোড়া ডাকছিস যমে, এখন রে তোর দুঃসময়
বুড়ো জমিদার, ঘোড়া সেজে, জব্দ এইবারে
বুড়োকে উচিৎ শিক্ষা দিব আমি, জেনেও জানে না
বুনো পাখি বুনো পাখি চোখে তোর
বুনো ফুলের করুণ সুবাস ঝুরে
বুলবুলি কি এলো ফিরে
বুলবুলি নীরব নার্গিস-বনে
বৃজমে আজ স্যখি ধূম ম্যচাও
বৃথা তুই কাহার পরে করিস অভিমান
বৃন্দাবনী কুঙ্কুম আবির রাগে যেন
বৃন্দাবনে এ কি বাঁশরি বাজে
বৃষকেতু ছিল শিশু, আর শিশু নাই
বেণু বাজাই- বাজাই হৃদয় বনে
বেণুকা ও কে বাজায় মহুয়া বনে
বেণুকার বনে কাঁদে বাতাস বিধুর
বেদনা-বিহ্বল পাগল পুবালি পবনে
বেদনার পারাবার করে হাহাকার
বেদনার বেদীতলে পেতেছি আসন
বেদনার সিন্ধু মন্থন শেষ
বেদিয়া-বেদিনী ছুটে আয় আয় আয়
বেয়ান, বলি ও বেয়ান (বেয়ান তোমার)
বেল ফুল এনে দাও, চাই না বকুল
বেলওয়ারি চুড়ি কে নিবি আয়
বেলা গেল, ও ললিতে, কৃষ্ণ এলো না
বেলা গেল সন্ধ্যা হল (ওরে)
বেলা পড়ে এলো জল্কে সই চল্ চল্
বেলা শেষে উদাস পথিক ভাবে
বেলা শেষে গিরি-পথের ছায়ে
বেসুর বীণায় ব্যথার সুরে
বৈঁচি মালা রইল গাঁথা
বৈকালী সুরে গাও চৈতালী গান
বোন রে বোন এ কোন্ রূপ দেখলি
বোলে দে প্রভুকে প্যারে
বৌ কথা কও, বৌ কথা কও
ব্যথা দিয়ে প্রাণ ব্যথা না পায়
ব্যথার আগুনে হৃদয় আমার
ব্যথার উপরে বঁধু ব্যথা দিও না
ব্যথিত প্রাণে দানো শান্তি
ব্যন্মে শুন স্যখিরে পিয়া পিয়া বোলে বাঁশুরিয়া
ব্রজ-কুমার গিরিধারী শ্যাম কিশোর
ব্রজগোপাল শ্যাম সুন্দর
ব্রজ-গোপী খেলে হোরি
ব্রজ-দুলাল ঘন শ্যাম
ব্রজপুর-চন্দ্র পরম সুন্দর
ব্রজ-বনের ময়ূর! বল কোন্ বনে
ব্রজবাসী মোরা এসেছি মথুরা
ব্রজশ্যাম হে, আর জনমে
ব্রজে আবার আসবে ফিরে
ব্রজের দুলাল ব্রজে আবার আসবে
ব্রহ্মময়ী পরাৎপরা ভবভয়