আ (বর্ণানুক্রমিক সূচি)
আ' মেরে সঙ্গ আ
আই লো, আই সতীন-রা আম খাবি তো আয়
আও আও স্যজনী
আও চঞ্চল শ্যামল কিশোর
আও জীবন মরণ সাথী
আঁখি ঘুম ঘুম ঘুম
আঁখি তোল, আঁখি তোল না
আঁখি পাতা ঘুমে জড়ায়ে আসে
আঁখি-বারি আঁখিতে থাক
আঁচলে হংস-মিথুন আঁকা
আঁধার ঘরের আলো ও কালো
আঁধার ভীত এ চিত যাচে
আঁধার মনের মিনারে মোর
আঁধার রাতে কে গো একেলা
আঁধার রাতে দেবতা মোর
আঁধার রাতের তিমির দুলে
আঁধারের এলোকেশ ছড়িয়ে এলে
আকাশ গঙ্গা হতে
আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম
আকাশে ভাই চাঁদ উঠেছে
আকাশে ভোরের তারা
আকাশে হেলান দিয়ে
আকাশের মৌমাছি-তারকার দল
আকুল ব্যাকুল ঢুঁড়ত ফিরু শ্যাম (য়্যাকুল ব্যাকুল)
আকুল হলি কেন বকুল বনের পাখি
আগড়ম বাগড়ম খাতির
আগুন জ্বালাতে আসিনি গো আমি
আগের মত আমের ডালে
আগ্রা প্রাসাদ ছেড়ে, দারা চলে যায়
আজ উদার আকাশে
আজ গেছ ভুলে
আজ চোখের জলে প্রার্থনা মোর
আজ নতুন করে পড়ল মনে মনের মতনে
আজ না-চাওয়া পথ দিয়ে
আজ নিশীথে অভিসার
আজ প্রভাতে বাহির পথে
আজ বন-উপবন মে
আজ বাদল ঝরে
আজ বাদে কাল আসবে কিনা
আজ ভারত-ভাগ্য-বিধাতার
আজ ভারতের নব আগমনী
আজ যুগের পরে ঘরকে ফিরে
আজ লাচনের লেগেছে যে গাঁদি
আজ শরতে আনন্দ ধরে না ধরণীতে
আজ শেফালির গায়ে হলুদ
আজ শ্রাবণের লঘু মেঘের সাথে
আজ সকালে সূর্য ওঠা সফল হ'ল মম
আজ সুদিনের আস্ল ঊষা
আজও মা তোর পাইনি প্রসাদ
আজ্কা হইবো মোর বিয়া
আজকে দেখি হিংসা-মদের
আজকে দোলের হিন্দোলায়
আজকে গানের বান এসেছে (যাক না নিশিগানে গানে)
আজকে না হয় একটি কথা
আজকে শাদী বাদশাজাদীর
আজকে হোরি ও নাগরি
আজি অলি ব্যাকুল ওই বকুলের ফুলে
আজি আকাশ মধুর
আজি আল কোরায়শী প্রিয় নবী
আজি ঈদ্ ঈদ্ ঈদ্ (আজ এলো খুশির ঈদ)
আজি এ কুসুম-হার
আজি এ বাদল দিনে
আজি এ শ্রাবণ-নিশি কাটে কেমনে
আজি কুসুম-দীপালি জ্বলিছে বনে
আজি গানে গানে ঢাক্ব আমার
আজি ঘুম নহে, নিশি জাগরণ
আজি চৈতী হাওয়ার মাতন লাগে
আজি জ্যোৎস্না বিজড়িত ফাল্গুনী রাতে
আজি দোল-পূর্ণিমাতে দুল্বি তোরা
আজি নতুন এ চাঁদের তিথিতে
আজি নন্দদুলালের সাথে
আজি নন্দলাল মুখচন্দ নেহারি
আজি নাচে নটরাজ
আজি নাহি কিছু মোর মান-অপমান ব'লে
আজি পড়িয়া বিপাকে, অনুরোধ তোমাকে
আজি পিয়াল ডালে বাঁধো বাঁধো
আজি পূর্ণশশী কেন মেঘে ঢাকা
আজি প্রথম মাধবী ফুটিল কুঞ্জে (প্রথম মাধবী)
আজি বাদল বঁধু এলো শ্রাবণ-সাঁঝে
আজি মধুর গগন মধুর পবন
আজ মনে মনে লাগে হোরি
আজি মিলন বাসর প্রিয়া
আজি রক্ত নিশি-ভোরে
আজি শৃঙ্খলে বাজিছে মাভৈঃ
আজি হোরির দিনে ঝরে কেন
আজিকে তনু মনে লেগেছে রঙ
আজিকে তোমারে স্মরণ করি
আজো কাঁদে কাননে কোয়েলিয়া
আজো ফাল্গুনে বকুল কিংশুকের বনে
আজো ফোটেনি কুঞ্জে মম
আজো বোলে কোয়েলিয়া
আজো মধুর বাঁশরি বাজে
আজো মন কেন চায়
আজো হেথা তেমনি ধারা বাজে শ্যামের বাঁশরি
আদর-গরগর বাদর দরদর
আদরিণী মোর কালো মেয়ে রে
আদায় আর কাঁচকলায় মিলন
আদি পরম বাণী, ঊর বীণাপাণি
আধখানা চাঁদ হাসিছে আকাশে
আধো আধো বোল্ লাজে
আধো ধরণী আলো আধো আঁধার
আধো রাতে যদি ঘুম ভেঙে যায়
আন্ গোলাপ-পানি আন্ আতরদানি
আনন্দ-দুলালী ব্রজ-বালার সনে
আনন্দ রে আনন্দ (দশ হাতে ঐ দশ দিকে মা )
আনমনে জল নিতে ভাসিল গাগরি
আনারকলি! আনারকলি!
আনো আনো অমৃত বারি
আনো সাকি শিরাজি
আবহায়াতের পানি দাও
আবার কি এলো রে বাদল
আবার কেন আগের মত
আবার কেন বাতায়নে
আবার জাগ্ রে হলধর
আবার ভালোবাসার সাধ জাগে
আবার শ্রাবণ এলো ফিরে
আব্বা গেছেন হজ করতে মক্কা মদিনা
আবির-রাঙা আভীরা নারী (কৃষ্ণ কানাই খেলে )
আবু আর হাবু দুই ভায়ে
আমরা কেমন সুখী
আমরা নীচে প'ড়ে রইব না আর
আমরা পানের নেশায় পাগল
আমরা বনের পাখি
আমরা যে ভাই বানর মারা
আমরা যে ভাই হনুমারা
আমরা শক্তি আমরা বল
আমরা স্বপন বিহারিণী
আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন
আমাদের জমির মাটি ঘরের বেটি
আমাদের ভালো কর, হে ভগবান
আমায় আঘাত যত হান্বি (আমায় দুঃখ যত)
আমায় আর কত দিন মহামায়া
আমায় উপায় বল লো ললিতে
আমায় নহে গো-ভালোবাস শুধু
আমায় যারা ঘিরে আছে
আমায় যারা দেয় মা ব্যথা
আমায় রাখিস্নে আর ধ'রে
আমার অসাধ্য কি আছে ধর্মরাজন
আমার অহঙ্কারের মূল কেটে দে (মা, মাগো-আমার)
আমার আছে অসীম আকাশ
আমার আছে এই ক'খানি গান
আমার আনন্দিনী উমা আজো
আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন
আমার উমা কই গিরিরাজ
আমার এ না' যাত্রী না লয় (আমার সাম্পান যাত্রী না লয়)
আমার এই টাটকা লুচি, দিই গো কারে
আমার এই-রূপ আগুনে পুড়বে এসে কত জনা
আমার কথা লুকিয়ে থাকে
আমার কান দুটো ধরে, বলে গেছে বাবা
আমার কালিবাঞ্ছা কল্পতরুর ছায়াতলে আয় রে
আমার কালো মেয়ে পালিয়ে
আমার কালো মেয়ে রাগ করেছে
আমার কালো মেয়ের পায়ের তলায়
আমার কোন কূলে আজ ভিড়লো তরী
আমার খোকার মাসী (ওগো)
আমার গলার হার খুলে লে
আমার গহীন জলের নদী
আমার গানের বুলবুলিরা
আমার গানের মালা আমি করব কারে দান
আমার গীতের সুর ও লহরি তব হৃদি মাঝে বাজে
আমার ঘরের পাশ দিয়ে
আমার ঘরের মলিন দীপালোকে
আমার দুখের বন্ধু, তোমার কাছে
আমার দেওয়া ব্যথা ভোলো
আমার ধ্যানের ছবি আমার হজরত
আমার নয়নে কৃষ্ণ-নয়নতারা
আমার নয়নে নয়ন রাখি
আমার নীল বরজের পান
আমার পায়ের বেড়ি এই সোনার পুরী
আমার প্রাণের দ্বারে ডাক দিয়ে কে যায়
আমার প্রিয় হজরত নবী কমলিওয়ালা
আমার বিছানা আছে (বিছানা আছে বালিস আছে)
আমার বিজন ঘরে হেসে
আমার বিদায়-রথের চাকার ধ্বনি
আমার বিফল পূজাঞ্জলি
আমার বিয়ের শখ মিটেছে, দাদার বিয়ে দিয়ে
আমার বুকের নীল পদ্ম
আমার বুকের ভেতর (আগুন! আগুন! ওরে না, না)
আমার ভবের অভাব লয় হয়েছে (মা, আমার)
আমার ভাঙা নায়ের বৈঠা ঠেলে
আমার ভিজে গেল আঁচলখানি চোখের জলে লো
আমার ভুবন কান পেতে রয়
আমার মন যা'রে চায়
আমার মনের বেদনা
আমার মা আছে রে সকল নামে
আমার মা যে গোপাল সুন্দরী
আমার মানস-বনে ফুটেছে রে
আমার মালায় লাগুক তোমার মধুর হাতের
আমার মুক্তি নিয়ে (মাগো আমার মুক্তি নিয়ে)
আমার মোহাম্মদের নামের ধেয়ান
আমার যখন পথ ফুরাবে
আমার যাবার সময় হলো, দাও বিদায়
আমার যারা আশ্রিত নাথ
আমার লীলা বোঝা ভার
আমার শুধু চোখের দেখা সই
আমার শ্যামলা বরণ (শ্যামলা-বরণ বাংলা মায়ের)
আমার শ্যামা মায়ের
আমার সকল আকাশ ভ'রলো
আমার সকলি হরেছ হরি
আমার সাম্পান যাত্রী না লয়
আমার সারা জনম কেঁদে গেল
আমার সুরের ঝর্নাধারায় করবে তুমি পার
আমার সোনার হিন্দুস্থান
আমার হরিনামে রুচি
আমার হাতে কালি মুখে কালি
আমার হৃদয় অধিক রাঙা মা গো
আমার হৃদয়-বৃন্দাবনে নাচে রে
আমার হৃদয় মন্দিরে ঘুমায় গিরিধারি
আমার হৃদয়-শামাদানে
আমার হৃদয় হবে রাঙাজবা
আমারে কে আসতে বলেছে রে কালা
আমারে চরণে দিও ঠাঁই
আমারে চোখ ইশারায়
আমারে ভাসালে অসীম আকাশে
আমারে ভুলেছ বলে
আমারে সকল ক্ষুদ্রতা হ'তে বাঁচাও
আমি অগ্নি-শিখা মোরে বাসিয়া ভালো
আমি অলস উদাস আন্মনা
আমি আছি ব'লে দুখ পাও তুমি
আমি আলোর শিখা
আমি আল্লার ডাকে (তুমি হেরেমের বন্দিনী)
আমি আল্লার ফকির, করি জিকির, কাঁকসাতে হয় মোর মোকাম
আমি উদাসীন আমি ভুলেছি সবায়
আমি এলাম সবার আগে, বাবাতো কই এলো না
আমি কর্ণ অঙ্গাধীপ, দাতা বলে মোরে
আমি কর্ণ সেনাপতি, কুরুক্ষেত্র রণে
আমি কর্থ্য ভাষা (কর্থ্য ভাষা কইতে নারি)
আমি কলহেরি তরে কলহ করেছি
আমি কালী নামের ফুলের ডালি
আমি কালি যদি পেতাম কালী
আমি কি সুখে লো গৃহে রবো
আমি কুন্তী, ভোজ কন্যা ছিনু ভোজপুরে
আমি কূল ছেড়ে চলিলাম ভেসে
আমি কৃষ্ণচূড়া হতাম যদি
আমি কেন হেরিলাম (কেন হেরিলাম নব ঘনশ্যাম)
আমি কেমন করে কোথায় পাব
(আমি) কোন পথে সখি, যাব গো, কোন পথে সখি যাব
আমি গগন গহনে সন্ধ্যা তারা
আমি গত জনমে, হে প্রিয়
আমি গরবিনী মুসলিম বালা
আমি গিরিধারী মন্দিরে নাচিব
আমি গিরিধারী সাথে মিলিতে যাইব
আমি গো-রাখা রাখাল
আমি গোলাপ বনের মনের মাধুরী
আমি চাই পৃথিবীর ফুল
(আমি) চাইনে হতে ভ্যাবাগঙ্গারাম]
আমি চাঁদ নহি, চাঁদ নহি অভিশাপ
আমি চাষা, এসেছি ভাই চাষ করিতে
আমি চিরতরে দূরে চলে যাব
আমি ছন্দ ভুল চির-সুন্দরের নাট-নৃত্যে গো
আমি জানি তব মন
আমি ডুরি ছেঁড়া
আমি তব দ্বারে প্রেম-ভিখারি
আমি তুরগ ভাবিয়া মোড়গে চড়িনু
আমি দেখন হাসি
আমি দেখেছি তোর শ্যামে
আমি দ্বার খুলে আর রাখব না
আমি ধূমকেতু সম এসেছিনু
আমি নহি বিদেশিনী
আমি নহি শুধু পাণ্ডব জননী
আমি নামের নেশায়
আমি নিজেরে আড়াল রাখি
আমি ভাই ক্ষ্যাপা বাউল, আমার দেউল
আমি নূতন ক'রে গড়ব ঠাকুর (আমি নুতন করে)
আমি পথ-ভোলা ভিনদেশি গানের পাখি
আমি পথ-মঞ্জরি ফুটেছি আঁধার রাতে
আমি পূরব দেশের পুর নারী
আমি প্রথমে বন্দনা করি
আমি প্রভাতী তারা পূর্বাচলে
আমি বাউল হ'লাম ধূলির পথে
আমি বাঁধন যত খুলিতে চাই
আমি বাছুরী খুঁজে বেড়াই গো
আমি বাছুরী তোমার বেঁধে রেখেছি
আমি বাণিজ্যেতে যাব এবার
আমি বুকের ভিতর থাকি
আমি বেলপাতা জবা দেব না
আমি ভাই ক্ষ্যাপা বাউল, আমার দেউল
আমি ভুলিতে পারি না সেই দূর
আমি মদিনা মহারাজার মেয়ে
আমি ময়নামতীর শাড়ি দেব
আমি মহাভারতী শক্তিনারী
আমি মা ব'লে যত ডেকেছি
আমি, মুক্তা নিতে আসিনি মা
আমি মুসলিম যুবা
আমি মূলতানী গাই
আমি মৃতের দেশে এনেছি রে
আমি যদি আরব হ'তাম
আমি যদি বাবা হতুম
আমি যাবই যাব বনে
আমি যার নূপুরের ছন্দ
আমি যেদিন রইব না গো
আমি রচিয়াছি নব ব্রজধাম
আমি রব না ঘরে
আমি রবি ফুলের ভ্রমর
(আমি) রাজকন্যার খোঁজে যাব সাত সাগর পার
আমি রাজার কুমার পথ ভোলা
আমি শুধু তোমায় চাহি
আমি শ্যামা বলে ডেকেছিলাম
আমি শ্রান্ত হয়ে আস্ব যখন
আমি সন্ধ্যামালতী বনছায়া অঞ্চলে
আমি সুন্দর নহি জানি হে বন্ধু জানি
আমি সূর্য, তব পিতা, তুমি সুত মোর
আমি সূর্যমুখী ফুলের মত
আমি সেয়ানা বিটি
আমি স্বপ্ন দেখিলাম গো
আমি হই মুচি ঘৃণ্য অশুচি, শোন শোন মহারাজ
আমি হজে যেতে পাইনি ব'লে
আমি হব মাটির বুকে ফুল
আমি হাত তুলেছি তোর পানে মা
আমি হেরে এবার নেবো লো
আমিনা দুলাল এসো মদিনায় ফিরিয়া
আমিনা-দুলাল নাচে হালিমার কোলে
আমিনার কোলে নাচে হেলে দুলে
আয় আয় মোর ময়ূর-বিমান
আয় আয় যুবতী তন্বী
আয় ইরানী মেয়ে জংলা-পথ বেয়ে
আয় ওলো সই, খেলব খেলা
আয় কর্ণ, আয় মোর সাথে ত্যাজি দুর্যোধন
আয় গোপিনী খেলবি হোরি
আয় ঘুম আয় ঘুম
আয় ঘুম আয়! সাপিনীর দংশনে যেমন
আয় নেচে নেচে আয় রে বুকে
আয় পাষণ্ড যুদ্ধ দে তুই
আয় বনফুল ডাকিছে মলয়
আয় বিজয়া আয় রে জয়া
আয় মরু পারের হাওয়া
আয় মা উমা! রাখবো এবার
আয় মা চঞ্চলা মুক্তকেশী শ্যামা কালী
আয় মা ডাকাত কালী
আয় মুক্তকেশী আয় (মা)
আয় রণজয়ী পাহাড়ী দল
আয় লো আয়,আয় সজনী
আয় লো আয় লো লগন যায় লো
আয় লো, পাড়ার বৌ ঝিরা, কাজল পরবি আয়
আয় লো বনের বেদিনী
আয় লো সখি, ফুল বাগানে, ফুল তুলিতে যায়
আয় লো আয়, আয় সজনী, আয় সজনী, আয় নদীর কূলে
আয় সবে ভাই বোন
আয় সাত্তার আয় গফ্ফার
আর অনুনয় করিবে না কেউ
আর আমায় বাঁধিস না করে, ওগো ও মা নন্দরানী
আর কতদিন থাকব দুখে অশোক কাননে
আর কত দুখ্ দেবে, বল মাধব বল
আর কিছু ত' জানি না মা
আর বাঁশি, — আর বাঁশি বাজাও না কালিয়া
আর বাঁশি বাজাও না শ্যাম হে
আর লুকাবি কোথা মা কালী
আরক্ত কিংশুক কাঁপে
আরে আরে সখি বার বার
আরে পঙ্খীরাজের বাচ্চা আমার
আরে হাঁ বালা উম্রি, কুমড়ি পোকা
আরো কতদিন বাকি
আরো কত দূর
আরো নূতন নূতনতর শোনাও গীতি
আর্শিতে তোর নিজের রূপই
আলগা কর গো খোঁপার বাঁধন
আলাপের যে ফুরসৎই নেই
আলো-আধাঁরে ফুটল যে ফুল
আল্লা আমার মাথার মুকুট, রসুল গলার হার
আল্লা নামের দরখতে ভাই
আল্লা নামের নায়ে চ'ড়ে
আল্লা নামের বীজ বুনেছি (আমি আল্লা নামের)
আল্লা নামের শিরনি তোরা কে নিবি
আল্লা ব'লে কাঁদ বারেক্
আল্লা রসুল তরু আর ফুল
আল্লাকে যে পাইতে চায়
আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান
আল্লাজী গো, আমি বুঝি না
আল্লাতে যার পূর্ণ ঈমান
আল্লার নাম জপিও ভাই দিবসে ও রেতে
আল্লার নাম মুখে যাহার
আল্লার নাম লইয়া বান্দা রোজ ফজরে উঠিও
আল্লাহ্ আমার প্রভু
আল্লাহ্ থাকেন দূর আরশে
আল্লাহ্ রসুল জপের গুণে
আল্লাহ্ রসুল বোল্ রে মন
আশক ও মাশক চলো মিল্ কর্ হাম্
আশা-নিরাশায় দিন কেটে যায়
আশা পথে চাইবে কত এ বিরাহিনী
আসর বন্দি আগে নামেতে তোমার
আস্ল যখন ফুলের ফাগুন
আসিছেন হাবিব-এ খোদা
আসিবে তুমি, জানি প্রিয়
আসিয়া কাছে গেলে ফিরে
আসিলে এ ভাঙা ঘরে
আসিলে কে অতিথি সাঁঝে
আসিলে কে গো অতিথি
আসিলে কে গো বিদেশী
আসুন, আসুন, আসুন, রাজন, আসুন তপোবনে
আসুন হে দ্বিজবর, বসুন আহারে
আসে বসন্ত ফুলবনে
আসে রজনী সন্ধ্যামণির প্রদীপ জ্বলে
আসে রে ঐ আসে ভারত-আকাশে
আহ্মদের ঐ মীমের পর্দা
আহা কি ফুল ফুটেছে, এই তপোবনে
আহা! রাধা সুন্দরী, রাধা সুন্দরী
আহা রে বাঁশি, রাধা নামে সাধা বাঁশি
আহা সুনীল নীরদে ঢাকিল অরুণ
আহার দিবেন তিনি রে মন